এস কে লিটন:
ঈদুল ফিতর সামনে রেখে রাজধানীতে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া।
এছাড়া রাজধানীর শপিং মলসহ গুরত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে সাধারণ মানুষের দাবী ঈদ কেনাকাটায় যানজট কমানোর পাশাপাশি প্রয়োজন ছিনতাইকারী ও অজ্ঞানপার্টির দৌরাত্য কমানো।
দেখতে দেখতে কেটে গেল ১৭টি রোজা। সামনে পবিত্র ঈদুল ফিতর, তাইতো রাজধানীর শপিং মল সহ বিভিন্ন জায়গায় ক্রেতা-দর্শনার্থীদের এই ভীড়।
স্বাচ্ছন্দে ঈদ উদযাপন ও নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করতে সড়কের মোড়ে মোড়ে বসানো হয়েছে তল্লাশী চৌকি।
.
সাধারণ মানুষ বলছেন, ঈদ আনন্দকে নির্বিঘ্ন করতে রাজধানীতে যানজট কমানোর পাশাপাশি প্রয়োজন নিরাপত্তা জোরদার করা।
শপিংমলগুলোতে তল্লাশির পাশাপাশি রাজধানীজুড়ে বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা, এমনটাই জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া।
অন্য যে কোন বারের চেয়ে এবার রাজধানীতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বেশি জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঈদ সামনে রেখে জাল টাকা ছড়ানো, ছিনতাই বা যে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা মোকাবেলায় জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
এছাড়া ঈদের ছুটিতে ফাঁকা রাজধানীতে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর যে কোন নাশকতা ঠেকাতে সার্বক্ষনিক নজরদারী রাখার কথ্ওা জানান তিনি।
ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, দোকান মালিক সমিতির সমন্বয়ে রাজধানীল প্রতিটি মার্কেটকে সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।
এছাড়াও জাল টাকা প্রতিরোধেও নানান ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ঈদ কেনা কাটা নির্বিঘ্নে যাতে ক্রেতা বিক্রেতারা করতে পারেন সে নিরাপত্তা বিধান করা হয়েছে বলেও জানান ডিএমপি কমিশনার।
রাজধানীর মোড়ে মোড়ে নিরাপত্তা তল্লাশি বসানো হয়েছে। কোনো ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটার সম্ভবনা নেই বলেও ডিএমপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।