একুশে ফেব্রয়ারিকে ঘিরে বিশৃংখলা এড়াতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। কোন হুমকি না থাকলেও, শহীদ মিনারে আশপাশে নেয়া হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সার্বিক নিরাপত্তা পরিদর্শন শেষে বেনজীর আহমেদ এসব কথা বলেন।
এর আগে র্যাবের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড ও সুইপিং টিম শহীদ মিনার এলাকা পর্যবেক্ষণ ও সুইপিং করে।
র্যাব ডিজি বলেন, মোটরসাইকেল পেট্রোল, কার পেট্রোলসহ পোষাকাধারী সদস্যের পাশাপাশি সাদা পোষাকে র্যাব সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে।
এ ছাড়া সিসিটিভি ক্যামেরা ও ওয়াচ টাওয়ারের মাধ্যমে পুরো এলাকা পর্যবেক্ষণ করা হবে। শহীদ মিনারে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, ডগ স্কোয়াড, সুইপিং ফোর্স, স্পেশাল স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্ব পালন করবে।
কোনো ধরনের হুমকি আছে কি না জানতে চাইলে বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘স্পেসিফিক কোনো থ্রেট নেই। তবে সবসময় আমরা বিষয়টা মাথায় রাখি।
রাষ্ট্রীয় অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে সবসময় তথ্য সংগ্রহ করা হয়। পাশাপশি আমাদের নিজস্ব গোয়েন্দারা জঙ্গিদের গতিবিধির প্রতি নজর রাখছে। সর্বশক্তি দিয়ে একুশের রাতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে’।
শহীদ মিনার এলাকায় কোনো ধরনের জঙ্গিবাদী কার্যক্রম যেন না হয় সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে র্যাব যে কোনো দায়িত্ব পালন করে থাকে। কিন্তু জঙ্গি দমন র্যাবের প্রধান লক্ষ্য, যা থেকে আমরা কখনোই বিচ্যুত হবো না’।