এখানেই ক্রুশ বিদ্ধ করা হয়েছিল যিশুকে। সমাধিস্থ হয়েছিলেন তিনি। সেখানেও চাই কর। ভক্তদের ঈশ্বরের কাছে পৌঁছাতে হলে কর দিতে হয় ঠিকই, কিন্তু জেরুজালেমের এই পবিত্র গির্জায় সে নিয়ম এতদিন কার্যকর ছিল না।
হঠাৎ করে ইজরায়েলি সরকার এই চার্চকেও করের আওতায় এনেছে। সেখানকার সরকারি রাজস্ব আধিকারিকদের দাবি, প্রতিবছর প্রচুর ভক্ত সমাগম হয় এখানে। সেই সুবাদে অর্থও আমদানি হয় এখানে। সেই অর্থের ভাগ দিতে হবে।
অর্থাৎ কর দিতে হবে। এই নিয়ে তুমুল গণ্ডগোল শুরু হয় চার্চ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। শেষে এক প্রকার বাধ্য হয়েই বন্ধ করে দিতে হয় সেই পবিত্র স্থান।
স্থানীয় সময় সকাল ১০ টা নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করে চার্চ কর্তৃপক্ষ একথা জানান।আগে থেকেই এই নিয়ে বিক্ষোভ চলছিল।
ক্যাথলিক নেতারা অভিযোগ করেছেন, পুরোটাই ইজরায়েলি সরকারের ষড়যন্ত্র। ক্রিশ্চানদের উপর আঘাত হানতেই এই কাজ করা হচ্ছে।
জেরুজালেমে ক্রিশ্চানদের এক ঘরে করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সেকারণেই জেরুলামের পবিত্র গির্জায় প্রবেশের উপর করের বোঝা চাপানো হচ্ছে।