কালবৈশাখী ও বজ্রপাতে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছয়জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে ভোলার লালমোহনে এক, ময়মনসিংহের ভালুকায় এক, বরিশালের মুলাদীতে এক।
এদিকে বজ্রপাতে রংপুরের পীরগঞ্জে দুই ও হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে একজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক ব্যক্তি। মনপুরায় একটি মহিলা মাদ্রাসাসহ চারটি ইউনিয়নে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে।
সিমেন্ট বোঝাই একটি কার্গো কাত হয়ে পড়ে প্রায় ১৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। বিধ্বস্ত হয়েছে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বোরো, ভুট্টাসহ অন্যান্য ফসলের। বিদ্যুৎ লাইনের ওপর ভেঙে পড়া গাছের চাপে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়েছে বিভিন্ন এলাকায়।