এস এম আশরাফুল হক রুবেল :
আদি যুগ থেকে ঘোড়া মানুষের নানা উপকার করে আসছে। কালের বিবর্তনে এখন দু চাকার বাহনে জুড়ে দিয়ে পন্য পরিবহনের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে ঘোড়া।
কিন্তু কুড়িগ্রামে সেই ঘোড়ার গাড়ীগুলো রাখার জন্য নেই নির্দিষ্ট কোন স্ট্যান্ড। অথচ প্রতিদিন পৌর কর্তৃপক্ষকে টোলের নামে দিতে হচ্ছে টাকা।
কুড়িগ্রামে ধরলা নদীতে সেতু হবার পরে নৌকার মাঝি মাল্লাদের রুজি রোজগারের ব্যবস্থা হয় ঘোড়ার গাড়ীর মাধ্যমে।
জেলায় প্রায় ১ হাজার ঘোড়ার গাড়ী এখন প্রতিদিন পণ্য পরিবহন করছে। আর এই ঘোড়ার গাড়ীগুলো খেকে প্রতিদিন ২০ টাকা হারে পৌর টোল আদায় করা হলেও এদের জন্য নেই নির্দিষ্ট স্ট্যান্ড।
ঝড় বৃষ্টি কিংবা রোদে নেই বিশ্রামের জায়গাটুকু। রাস্তার ধারে ঘোড়া রাখার ফলে নানা রকম দূর্ঘটনায় পড়তে হয় চালক ও ঘোড়াকে জানান ঘোড়ার গাড়ী চালকরা।
স্থানীয় পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির আহবায়ক জানালেন যততত্র ঘোড়ার গাড়ী রাখার ফলে ঘোড়ার মলমূত্রে পরিবেশ নোংরা হচ্ছে বলে জানান, কুড়িগ্রাম রেল নৌ যোগাযোগ এর আহবায়ক মোঃ তাজুল ইসলাম
টোল আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করে দ্রুত একটি নির্দিষ্ট স্ট্যান্ড নির্ধারণ করে দেবার আশাবাদ জানালেন পৌর কুড়িগ্রাম পৌরসভার প্যানেল মেয়র মাসুদার রহমান।