যে পরিমাণ ম্যাচিওরিটি বয়স্ক পুরুষদের থাকে, তা অল্পবয়সীদের মধ্যে সচরাচর থাকে না। আকর্ষণের এটাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় কারণ।
বয়স্ক পুরুষ মানেই জীবনে সেটল্ড। আয় নিশ্চিত, ভবিষ্যৎও। বয়স্ক পুরুষের ম্যানার্স বহু অল্পবয়সী নারীকে আকর্ষণ করে। রাশভারি ব্যক্তিত্বও অনেকের পছন্দ। অভিজ্ঞতার ঝুঁলি বয়স্ক পুরুষকে প্রেমিক হিসেবে করে তোলে একেবারে ভিন্ন মাত্রার।
প্রেম নিয়ে তাঁদের ধারণাই একেবারে অন্যরকম, অনেক বেশি বাস্তবসম্মত। ফলে সম্পর্কও দাঁড়িয়ে থাকে বাস্তবের ভিত্তিতে।
বোঝাপড়া হয় অত্যন্ত গভীর স্তরে। শরীর নয়, সম্পর্কে অগ্রাধিকার পায় মন।
সম্পর্ক পরিণতি পেলে, অর্থাৎ বিয়ে করলে বিচ্ছেদের সম্ভাবনা অত্যন্ত কম। কেননা, বয়স্ক পুরুষরা চান সম্পর্কে স্থিতু হতে।
ব্যক্তিত্ব, অভিজ্ঞতা, চার্ম মিলিয়ে যে ব্যক্তিত্ব সামনে আসে, তার কোনও তুলনা হয় না।
যে কোনও প্রয়োজনে যে পরামর্শ পাওয়া যায়, তা অভিজ্ঞতাপ্রসূত। বিপদে-আপদে সুপরামর্শের অভাব হয় না
বয়স বেশি মানে অভিজ্ঞতাও বেশি। অর্থাৎ কথাবার্তা প্রেম-শরীর-সংসারের গণ্ডির বাইরেও যায়। আলোচনা হতে পারে বিভিন্ন বিষয়ে। সেই সব বিষয়ে মেলে সুচিন্তিত মতামত।
আবেগের দিক থেকে বয়স্ক পুরুষরা অনেক বেশি পরিণত হন। সে কারণে সম্পর্কের স্থায়িত্ব অনেক বেশি। আকর্ষণের এ-ও এক বড় কারণ।
বয়স বেশি হলেও, তরুণী ভার্যা পেলে বয়স্ক পুরুষদের মধ্যেও একটি শিশুসুলভ ব্যাপার চলে আসে। এই বিষয়টি নারীরা বেশ পছন্দ করেন।