মোক্তার হোসেন : একটি সেতু, যেটিকে ঘিরে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে পুরো জাতি। টেলিভিশন, খবরেরর কাগজ কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, কোথাও নেই এর প্রতি আগ্রহ? বলছি স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কথা। সেতুটি ইতোমধ্যেই দৃশ্যমান হওয়ায় একটু কাছ থেকে দেখার প্রবল আগ্রহ থেকেই, দেশের নানা প্রান্তের মানুষে ভীড় করছেন পদ্মা পাড়ে, যা রূপ পেয়েছে অনেকটা বিনোদন স্পটে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু, যেটির নির্মাণ কাজের আগ্রগতি প্রতিনিয়তই আশ্বান্বিত করছে পুরো জাতিকে।
গণমাধ্যম কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, সবখানেই দেশের দীর্ঘতম এই সেতুটি নিয়ে আগ্রহের কমতি নেই কারোরই। তাই ঈদকে ঘিরে সেতু নির্মাণের বিশাল এই কর্মযজ্ঞ স্বচক্ষে দেখতে ঢল নেমেছে দেশের নানা প্রান্তের মানুষের।
মাওয়া কুমারভোগ ফেরিঘাট থেকে পুরাতন ফেরীঘাট পর্যন্ত নদীর তীর জুড়েই উপস্থিতি নানা বয়সী হাজারো মানুষের। প্রথমবার খুব কাছ থেকে পদ্মা সেতু দেখতে পেরে বেশ আনন্দিত আগতরা।
দৃশ্যমান পদ্মাসেতু ঈদের আনন্দকে দিয়েছে বাড়তি মাত্রা। সবাই যেন স্বপ্নের সেতুকে বাস্তব দৃশ্যপটে সঞ্চয়ে ব্যস্ত। ২০১৭ সালের শেষ দিকে শুরু হওয়া দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং এই নির্মাণ প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলছে দ্রুত গাতিতে। ইতোমধ্যেই সেতুটির দৃশ্যমান হয়েছে প্রায় ২ কিলোমিটার।