ঢাকা , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন মঞ্চে আজহারী, অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর ‘মৎস্যকে শিল্প বানালে এর মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে’ তুরস্কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত দুদক কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা, যোগাযোগের পরামর্শ মহাপরিচালকের নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ বিরোধীতা সত্ত্বেও ইমরান খানের নামে স্টেডিয়াম নামকরণের সিদ্ধান্ত ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষে সম্ভব : তারেক রহমান যখন কাউকে প্রয়োজন হবে, তখনই আপনি একা : পরীমণি আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ৩ কোটি জামায়াত নেতা-কর্মী জেলে যেতে প্রস্তুত: শফিকুর রহমান ডিপিএলে নাম লেখাচ্ছেন সাকিব আল হাসান শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল কুড়াতে যাওয়া শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ খিলগাঁও গ্যারেজপট্টির আগুনে পুড়ে ছাই ২৪ গাড়ি চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের মিরপুরে একাধিক দোকান ও বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি জুলাই বিপ্লবের কৃতিত্ব কাদের, জানালেন মির্জা ফখরুল বোনের শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন প্রবাসী জেলেনস্কিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না ট্রাম্প মরুভূমি ভ্রমণের সময় তাঁবুতে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় নিহত সৌদি দম্পতি

ম্যারাডোনাকে হারানোর ৪ বছর আজ

  • আপলোড সময় : ২৫-১১-২০২৪ ১১:২১:৫২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-১১-২০২৪ ১১:২১:৫২ পূর্বাহ্ন
ম্যারাডোনাকে হারানোর ৪ বছর আজ
দিয়েগো ম্যারাডোনা। কারও কাছে বিদ্রোহী, কারও কাছে ফুটবলের ঈশ্বর। তবে পরিচয় একটি নামেই— দিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনা। আজ তার চলে যাওয়ার চার বছর। ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর, মাত্র ৬০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিরবিদায় নিয়েছিলেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে চোখের পানিতে ভাসিয়ে সেই দিন শেষ হয়েছিল এক যুগের।

১৯৬০ সালের ৩০ অক্টোবর, আর্জেন্টিনার বুয়েন্স আইরেসের ল্যানুস পার্টিডোর রাজধানীতে জন্ম ম্যারাডোনার। পায়ের জাদুতে মোহিত করতেন পুরো বিশ্ব। তার জন্ম তিন কন্যার পর, মায়ের প্রথম পুত্র সন্তান হিসেবে। ছোট দুই ভাই হুগো ও রাউলও পেশাদার ফুটবলার।

মাত্র ১৬ বছর বয়সে আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের হয়ে ফুটবলে পা রাখেন ম্যারাডোনা। পরবর্তীতে সেই স্টেডিয়ামের নামকরণ হয় তার নামে। এরপর বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া— বহু ক্লাবে খেলেছেন তিনি। তবে নাপোলির হয়ে তার কীর্তি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। দলকে তিনি একক কৃতিত্বে সেরি আ চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন, যা ক্লাবটির ইতিহাসে সেরা অর্জন।

আন্তর্জাতিক মঞ্চে তার সবচেয়ে বড় অবদান ১৯৮৬ বিশ্বকাপে। ম্যারাডোনার অসাধারণ নৈপুণ্যে শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার দুটি গোল এখনও ইতিহাসের সেরা— একটি ‘হ্যান্ড অব গড’, আরেকটি শতাব্দীর সেরা গোল। ১৯৯০ বিশ্বকাপেও দলকে ফাইনালে তোলেন তিনি। কিন্তু ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ১৫ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হন।

কোচিং ক্যারিয়ারেও তার অবদান কম নয়। ২০০৮ সালে আর্জেন্টিনার কোচ হয়ে ২০১০ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেন নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে। যদিও কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল।

ম্যারাডোনাকে হারানোর পর বদলেছে অনেক কিছু। তিন যুগ পর আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জিতেছে, মেসি পেয়েছেন ৮টি ব্যালন ডি’অর। তবে ফুটবলে ম্যারাডোনার অবদান চিরকাল অমলিন। তার পায়ের জাদু, মাঠের মুহূর্তগুলো তাকে ফুটবলের ইতিহাসে অমর করে রেখেছে।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির

প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির