ঢাকা , সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ , ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত পরোয়ানা জারি হওয়া সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে কমিটি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান মসজিদুল আকসার খতিবের ওপর ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা আরিয়ানের বিরুদ্ধে মামলা করায় বিপাকে সমীর ওয়াংখেড়ে শিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত কিশোরগঞ্জের মাহবুব ঢাকায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত ত্রাণ বিতরণ সিম্বলিক, মূল উদ্দেশ্য ছিল অবরোধ ভাঙা : শহিদুল আলম জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল ভারী অস্ত্র নিয়ে পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে সংঘর্ষ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ইসরায়েল সালিশ মনঃপূত না হওয়ায় পিটিয়ে ব্যবসায়ীকে হত্যা নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত আমি এ দোকানের ‘বান্ধা কাস্টমার’: মারজুক রাসেল নববধূর সাজে নজর কাড়লেন সেলেনা গোমেজ মক্কায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের যেভাবে আবদার মেটালেন মুশফিক রুক্মিণীকে বিয়ে করা নিয়ে যা বললেন দেব নারীদের জন্য তারেক রহমানের ৬ অঙ্গীকার কিছু চিহ্নিত ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া উচিত নয়: বিএনপি

ম্যারাডোনাকে হারানোর ৪ বছর আজ

  • আপলোড সময় : ২৫-১১-২০২৪ ১১:২১:৫২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৫-১১-২০২৪ ১১:২১:৫২ পূর্বাহ্ন
ম্যারাডোনাকে হারানোর ৪ বছর আজ
দিয়েগো ম্যারাডোনা। কারও কাছে বিদ্রোহী, কারও কাছে ফুটবলের ঈশ্বর। তবে পরিচয় একটি নামেই— দিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনা। আজ তার চলে যাওয়ার চার বছর। ২০২০ সালের ২৫ নভেম্বর, মাত্র ৬০ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে চিরবিদায় নিয়েছিলেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে চোখের পানিতে ভাসিয়ে সেই দিন শেষ হয়েছিল এক যুগের।

১৯৬০ সালের ৩০ অক্টোবর, আর্জেন্টিনার বুয়েন্স আইরেসের ল্যানুস পার্টিডোর রাজধানীতে জন্ম ম্যারাডোনার। পায়ের জাদুতে মোহিত করতেন পুরো বিশ্ব। তার জন্ম তিন কন্যার পর, মায়ের প্রথম পুত্র সন্তান হিসেবে। ছোট দুই ভাই হুগো ও রাউলও পেশাদার ফুটবলার।

মাত্র ১৬ বছর বয়সে আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্সের হয়ে ফুটবলে পা রাখেন ম্যারাডোনা। পরবর্তীতে সেই স্টেডিয়ামের নামকরণ হয় তার নামে। এরপর বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া— বহু ক্লাবে খেলেছেন তিনি। তবে নাপোলির হয়ে তার কীর্তি সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। দলকে তিনি একক কৃতিত্বে সেরি আ চ্যাম্পিয়ন করেছিলেন, যা ক্লাবটির ইতিহাসে সেরা অর্জন।

আন্তর্জাতিক মঞ্চে তার সবচেয়ে বড় অবদান ১৯৮৬ বিশ্বকাপে। ম্যারাডোনার অসাধারণ নৈপুণ্যে শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তার দুটি গোল এখনও ইতিহাসের সেরা— একটি ‘হ্যান্ড অব গড’, আরেকটি শতাব্দীর সেরা গোল। ১৯৯০ বিশ্বকাপেও দলকে ফাইনালে তোলেন তিনি। কিন্তু ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় ১৫ মাসের জন্য নিষিদ্ধ হন।

কোচিং ক্যারিয়ারেও তার অবদান কম নয়। ২০০৮ সালে আর্জেন্টিনার কোচ হয়ে ২০১০ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করেন নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে। যদিও কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানির কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল।

ম্যারাডোনাকে হারানোর পর বদলেছে অনেক কিছু। তিন যুগ পর আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জিতেছে, মেসি পেয়েছেন ৮টি ব্যালন ডি’অর। তবে ফুটবলে ম্যারাডোনার অবদান চিরকাল অমলিন। তার পায়ের জাদু, মাঠের মুহূর্তগুলো তাকে ফুটবলের ইতিহাসে অমর করে রেখেছে।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত