ঢাকা , সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ , ৮ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
টানা সপ্তমবার সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল এসএমসি ওরস্যালাইন বেরোবিতে শহীদ আবরার ফাহাদ ও শহীদ ওসমান হাদির নামে দুটি একাডেমিক ভবন গণভোটে ‘হ্যাঁ’ ভোট দেয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ওসমান হাদির বোন পাচ্ছেন অস্ত্রের লাইসেন্স ও গানম্যান ওসমান হাদি হত্যা: ইনকিলাব মঞ্চের নতুন ৩ দফা ঘোষণা উঠানে বাবার মরদেহ, সম্পত্তির দাবিতে দাফন কাজে সন্তানদের বাধা ভারতে এক শ্রমিককে ‘বাংলাদেশি ভেবে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ২৫ ডিসেম্বর ফিরছেন তারেক রহমান, বহনকারী বিমানের ২ কেবিন ক্রু বদল আর্থিক সহায়তা বা অনুদান নয়, অসমাপ্ত বিপ্লব সমাপ্ত করতে চাই: ওসমান হাদির ভাই দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ: বিভ্রান্তিকর প্রচারণার অভিযোগ ভারতের অখণ্ড হিন্দু রাষ্ট্র সেনা’র ব্যানারে দিল্লির বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ সহজ ধাপে ঘরে বসেই ই-পাসপোর্ট; জেনে নিন কৌশল পায়ের ফাঁকে বালিশ দিয়ে ঘুমালে কী হয় হাদির কবরে মাটি দিয়েই কান্নায় ভেঙে পড়লেন হাসনাত আব্দুল্লাহ হাদির শেষ বিদায়ে আজহারির আবেগঘন স্ট্যাটাস ওসমান হাদি হত্যা: ঢাকার সঙ্গে সরাসরি আলোচনায় দিল্লির আগ্রহ হঠাৎ অসুস্থ বিএনপি মহাসচিব ভেনেজুয়েলায় মাদকবিরোধী অভিযান চালাতে কংগ্রেসের অনুমতির প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প ওসমান হাদিকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য, চিকিৎসককে অব্যাহতি শহীদ হাদির জানাজা ঘিরে ডিএমপির ৭ নির্দেশনা

জানেন কি কেক প্রথম কোথায় তৈরি হয়েছিল ?

  • আপলোড সময় : ২৭-১১-২০২৪ ০৪:৪২:৫৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-১১-২০২৪ ০৪:৪২:৫৮ অপরাহ্ন
জানেন কি  কেক প্রথম  কোথায় তৈরি হয়েছিল ?
কেক প্রথম তৈরি হয়েছিল মিসরীয়দের হাতে। ৩০০০-৫০০০ বছর আগে মিসরীয়রা রুটির সঙ্গে মধু বা মিষ্টি সিরাপ খেত। একসময় রুটিতে মিষ্টি স্বাদের জন্য নানান জিনিস মেশাতে থাকে। সেই সময় গমের আটা, খামির, ডিম, দুধ এবং মসলা দিয়ে কেক তৈরি করা হতো। মধু, ডুমুর বা খেজুর দিয়ে মিষ্টি করা হতো। কেকটি গরম করা হতো পাথরের ওপর রেখে। এখন যে কাজটি করা হয় ওভেনে। গোলাকার এবং মিষ্টি এই কেক ধর্মীয় উৎসব এবং উদযাপনে খাওয়া হতো। দেবতাদের উদ্দেশে বানানো হতো এবং মৃতদের সঙ্গে কবরে দিয়ে দেওয়া হতো মিষ্টি কেক। ইউরোপের অন্যান্য জায়গায় এর অনেক পরে ১৫ শতাব্দীর দিকে কেকের পরিচিতি বাড়তে থাকে।

১৫৭০ সালের দিকে এসে কেক বানানোর আজকের যে প্রক্রিয়া অর্থাৎ ডিমের সাদা অংশ আলাদা করে ফেটিয়ে ফোম বানিয়ে তৈরি করা শুরু হয়। তখন ডিমের ফোম তৈরি করা বেশ কষ্টসাধ্য এবং সময়সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল। প্রথম স্পঞ্জ কেক ১৮ শতকের শেষ দিকে ইতালির জেনোয়া অঞ্চলের একজন পেস্ট্রি শেফ উদ্ভাবন করেছিলেন।রাজার দরবারে ভোজসভার জন্য তিনি এই কেক তৈরি করেছিলেন। স্পঞ্জ কেক তৈরিতে ব্যবহার হতো ডিম, চিনি এবং ময়দা। সামান্য সুগন্ধি ব্যবহার করা হতো ডিমের গন্ধ দূর করার জন্য। তবে কেক ব্যাটার তৈরি করার জন্য ডিমটিকে প্রস্তুত করাই ছিল সবচেয়ে কঠিন কাজ। সেই সঙ্গে চিনি এবং ময়দার পরিমাপও ঠিক রাখতে হতো। নাহলে পার্ফেক্ট স্পঞ্জ কেক তৈরি সম্ভব হবে না। 

১৮ এবং ১৯ শতকের মধ্যদিকে ফ্রান্সে কেকের রেসিপিগুলো আরও পরিমার্জিত হয়। ১৭৮০ সালে ওভেন উদ্ভাবিত হয়, যা বেকিংয়ের কাজ আরও সহজ করে তোলে। পূর্বে বাড়ির বাবুর্চিরা রান্নার জন্য যে চুলা ব্যবহার করতেন সেখানে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে অসুবিধা হতো ফলে কেক তৈরি করা ছিল চ্যালেঞ্জিং। ১৮৫০ সালে বেকিং পাউডার উদ্ভাবিত হয়। ১৮৮৪ সালের শেষের দিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ভাবন হয়, যেটি ডিম ফোটানোকে আরও সহজ করে তুলেছিল। ওহাইওতে উইলিস জনসন নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান, একটি যান্ত্রিক ডিম বিটার তৈরি করেন। এটি একটি ঘূর্ণমান বিটার, যেটাতে খুব সহজেই ডিম ফেটানো এবং কেকের মিশ্রণ তৈরি করা যায়। সূত্র : দ্য ফ্লাওয়ারিং হার্থ

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
টানা সপ্তমবার সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল এসএমসি ওরস্যালাইন

টানা সপ্তমবার সেরা ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল এসএমসি ওরস্যালাইন