ঢাকা , সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ , ১৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
গণ আধিকারের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন মামুন এনসিপি কেন জামায়াতে যাচ্ছে, জানালেন আখতার ফয়সাল দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, স্বীকার করলো পুলিশ ২৬ মামলায় জিতে, অবশেষে পুলিশের হাতে ভুয়া আইনজীবী এনসিপি থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা তাসনিম জারার পুকুরে ধরা পড়ল ৮ কেজি ওজনের কাকিলা মাছ আজ থেকে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ৩৫ বস্তা টাকা, চলছে গণনা জাতীয় স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইতে যা লিখলেন তারেক রহমান ছাত্রশিবিরের নতুন সেক্রেটারি জেনারেল সিবগাতুল্লাহ মনোনয়ন সংগ্রহ করলেন শিশির মনির ৩০০ ফিটের জনসমাগম নির্বাচন নিয়ে সমালোচকদের সব সন্দেহ দূর করে দিয়েছে উপদেষ্টারা না আসা পর্যন্ত শাহবাগ ছাড়ব না : জাবের সিরিয়ায় জুমার নামাজে মসজিদে বিস্ফোরণ, নিহত ৩ ১৯ বছর পর বাবার সমাধিস্থলে যাচ্ছেন তারেক রহমান বদলে গেল উত্তরাধিকার সম্পত্তি ভাগাভাগি পদ্ধতি তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে সড়কের দুপাশে বিপুল নেতা-কর্মী ‘ফেরা’ বিমানে বসে নিজের অনুভূতির কথা জানালেন তারেক রহমান খেজুর আমদানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে সরকার ঢাকায় জেঁকে বসেছে শীত, তাপমাত্রা নামল ১৫ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস আজ

  • আপলোড সময় : ২৯-১১-২০২৪ ০৯:৩০:০২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৯-১১-২০২৪ ০৯:৩০:০২ পূর্বাহ্ন
পঞ্চগড় হানাদার মুক্ত দিবস আজ
আজ ২৯ নভেম্বর, পঞ্চগড় হানাদার বাহিনী মুক্ত দিবস। দীর্ঘ প্রায় সাড়ে ৭ মাস কঠিন লড়াইয়ের পর ১৯৭১ সালের এ দিনটিতে মিত্রবাহিনীর সহযোগীতায় মুক্তিযোদ্ধারা দখলদার পাক হানাদার বাহিনীর কবল থেকে পঞ্চগড়কে মুক্ত করতে সক্ষম হয়। বঙ্গবন্ধুর ডাকে উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের স্বপ্ন বুকে লালন করে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এদেশের দামাল ছেলেরা। মুক্তিকামী বাঙ্গালীর সেই বীরত্বগাঁথা দিনগুলোর অন্যতম ২৯ নভেম্বর ১৯৭১। এ দিনটিতেই দেশের সর্ব উত্তরের জনপদ পঞ্চগড় অত্যাচারী পাকহানাদার মুক্ত হয়। দেশের মোট ৪টি মুক্ত অঞ্চলের মধ্যে পঞ্চগড় ছিলো অন্যতম। ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত পঞ্চগড় মুক্ত থাকলেও ১৭ই এপ্রিল সকালে এসে দখলে নেয় পাক হানাদার বাহিনীরা। তারা পঞ্চগড়ে প্রবেশ করে শহরে আগুন জ্বালিয়ে দেয় এবং নির্বিচারে গনহত্যার খেলায় মেতে ওঠে। 

তবে, তা মুক্তিকামী বাঙ্গালীদের মনোবলকে ভাঙতে পারেনি বরং এতে হতাশ না হয়ে দৃঢ় মনোবলে লড়াই চালিয়ে যায় এ অঞ্চলের মুক্তিকামী মানুষেরা। মুক্তিযুদ্ধের সময় ঠাকুরগাঁও মহকুমার ৬ নম্বর সেক্টরের অন্তর্গত ছিলো পঞ্চগড়। এ সেক্টরটির বেসামরিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, তৎকালীন প্রদেশিক সদস্য এডভোকেট সিরাজুল ইসলাম। এছাড়াও এডভোকেট কমর উদ্দিন আহমেদ, এডভোকেট মোশারফ হোসেন চৌধুরী, কাজী হাবিবর রহমান, আব্দুল জব্বার এ সেক্টরটির নেতৃত্ব দেন। 

সেসময় এ এলাকায় ৭ টি কম্পানীর অধীনে ৪০টি মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট পাকবাহিনীর বিরদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। ভারতে থেকে প্রশিক্ষিত হয়ে উত্তর পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশের ভূখন্ডে প্রবেশ করে অতর্কিত গেরিলা হামলা চালাতে থাকে তারা। তুমুল যুদ্ধের এক পর্যায়ে মিত্রবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের সাড়াশি আক্রমণে ২৯ নভেম্বরে পঞ্চগড় ছাড়তে বাধ্য হয় পাকবাহিনী। ৭ মাস ধরে চলা এ যুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনীর হাতে ৩৯ জন মুক্তিযোদ্ধাসহ নাম না জানা অসংখ্য নিরিহ মানুষের বিনিময়ে হানাদার মুক্ত হয় পঞ্চগড়।  

কমেন্ট বক্স
বাংলাদেশে ১ নম্বর কনডম ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল এসএমসি’র সেনসেশন

বাংলাদেশে ১ নম্বর কনডম ব্র্যান্ডের স্বীকৃতি পেল এসএমসি’র সেনসেশন