ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪ , ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ আমার মতো চাপ কোনো নায়িকা নেয়নি: চিত্রনায়িকা মুনমুন বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা হচ্ছে ভারতীয়দের বিরুদ্ধে বাংলাদেশি যুবককে তুলে নেয়ার অভিযোগ এবি পার্টির নির্বাচন ও সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবনা হস্তান্তর প্রথম সফরে দিল্লিকে এড়িয়ে কেন বেইজিংয়ে নেপালের প্রধানমন্ত্রী অলি জুলাই-আগস্টে আহতদের পুনর্বাসনে প্রকল্প নেবে যুব মন্ত্রণালয় চিন্ময় অনুসারীদের হামলা: আওয়ামী লীগের ২৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা আপনাদের দেশে যাওয়া টাকা ফেরত চাই, ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে মাহফুজ ভারতে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত ৬ মাসে তৈরি ঢাকাই জামদানিতে ভারত মাতালেন জয়া সিরাজ উদ দৌলা-মোহনলালের মতো হিন্দু-মুসলমান একসঙ্গে লড়ব: রিজভী এটিএস এক্সপো আয়োজন করছে ওয়ালটন চার হাত এক হবে আজ সিরিয়ার প্রেসিডেন্টকে সতর্ক করে যা বললেন এরদোগান ভালোবেসে এক সন্তানের জননীর কাছে চীনের চেং নাং ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন রাজনৈতিক, বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: উপদেষ্টা ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব ৬৯ কারাগারের ১৭টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৭০ জঙ্গিসহ ৭০০ বন্দি এখনো পলাতক এরদোয়ানের সমালোচনায় ৯ জনের কারাদণ্ড

অস্ট্রেলিয়ায় শিশু-কিশোরদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করে আইন পাস

  • আপলোড সময় : ২৯-১১-২০২৪ ০৯:৩৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৯-১১-২০২৪ ০৯:৩৪:৪৭ পূর্বাহ্ন
অস্ট্রেলিয়ায় শিশু-কিশোরদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করে আইন পাস
১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন পাস করেছে অস্ট্রেলিয়া। দীর্ঘ তর্ক-বিতর্কের পর বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে প্রস্তাবটি পাস হয়। এই নিষেধাজ্ঞাটি স্ন্যাপচ্যাট, টিকটক, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, রেডডিট এবং এক্স (সাবেক টুইটার) এ প্রযোজ্য হবে বলে জানা যাচ্ছে। এই তালিকা আরো দীর্ঘ হতে পারে।জানা গেছে, শিশুরা যাতে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করতে না পারে সে ব্যবস্থা নিতে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আইন অমান্য করলে ৫ কোটি অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। বিভিন্ন দেশে এ বিষয়ে বিধিনিষেধ থাকলেও অস্ট্রেলিয়ার আইনকে বিশ্বের সবচেয়ে কঠোর আইন হিসেবে দেখা হচ্ছে। 

প্রস্তাবটির নাম ‘দ্য সোশ্যাল মিডিয়া মিনিমাম এজ’

প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার পর আগামী বছরের জানুয়ারি মাস থেকে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করা হবে। পরীক্ষামূলকভাবে চালুর এক বছরের মধ্যে নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ আইন প্রণেতাদের বলেন, প্রত্যেক দায়িত্ববান সরকারই শিশুদের ওপর সোশ্যাল মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে সংগ্রাম করছে। অপ্রাপ্ত বয়স্কদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের “ক্ষতি” থেকে রক্ষার জন্য দরকারি বলে আইনটি দরকারি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। যদিও তাড়াহুড়া করে আইনটি প্রণয়নের জন্য দেশটির সরকারকে সমালোচনার শিকার হতে হচ্ছে। বিধিনিষেধগুলো কীভাবে কার্যকর করা হবে সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা নেই আইনে। ফলে আইনটি প্রয়োগ অযোগ্য আইন হিসেবেই থেকে যাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ব্যবহারকারীর বয়স কীভাবে নিশ্চিত করা হবে, কে কীভাবে সেই তথ্য সংগ্রহ করবে, সেই প্রশ্ন সামনে আসছে।  ইউনিসেফ অস্ট্রেলিয়ার পলিসি প্রধান কেটি মাসকিয়েল বলেন, অনলাইনে তরুণদের সুরক্ষিত রাখতে হবে।তবে ডিজিটাল বিশ্বে তাদের অন্তর্ভুক্তও করা দরকার। এই নিষেধাজ্ঞা শিশুদের গোপন এবং অনিয়ন্ত্রিত অনলাইন স্পেসের দিকে নিয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অনলাইন জগতে অ্যাক্সেস করতে বাধা দিবে। 
 

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ

সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ