ঢাকা , শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
অজ্ঞাত কারণে ইতালির নারী সাংবাদিক গ্রেপ্তার সৌদিতে এক বছরে বৃষ্টিপাত বেড়েছে ৫৩ শতাংশ মানুষের বিলুপ্তি ঘটাতে পারে এআই ‘৫ তারিখের গণঅভ্যুত্থান না হলে আমি ওসি হতে পারতাম না’ সাদপন্থি নেতা জিয়া বিন কাসেম গ্রেপ্তার ৫ মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৩ বিলিয়ন ডলার: গভর্নর সংস্কার করবে নির্বাচিত সরকার, ১৩ বছর পর দেশে ফিরে কায়কোবাদ আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, ১৯ পাক সেনা নিহত স্বাগতাকে লিগ্যাল নোটিশ! গাজায় চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর হামলা ফিলিস্তিনিদের জন্য মৃত্যুদণ্ডের সামিল: ডব্লিউএইচও ইউপি সদস্যকে গণধর্ষণের পর মুখে বিষ ঢেলে হত্যা ইসরায়েলি হামলায় বন্ধ উত্তর গাজার শেষ হাসপাতালটিও দখলকারীরা যত প্রভাবশালীই হোক, ব্যবস্থা নেওয়া হবে : রিজওয়ানা হাসান মরক্কোতে নৌকাডুবি, ৬৯ জনের মৃত্যু সরকার একক তথ্যভাণ্ডার তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা মনমোহন সিংয়ের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতে হাজারো মানুষের ঢল ১৩ বছর পর দেশের মাটিতে কায়কোবাদ, বিমানবন্দরে কর্মী-সমর্থকদের ঢল ‘মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের মতো জালে পড়বেন না’ অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কাছে ম্যাজিক নাই: আইজিপি গণহত্যার বিচার করাই আমার প্রধান দায়িত্ব: আসিফ নজরুল

আসাদ সরকার হটানোর মাস্টারমাইন্ড, কে এই আল-জুলানি?

  • আপলোড সময় : ০৮-১২-২০২৪ ০৪:২৩:০৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৮-১২-২০২৪ ০৪:২৩:০৩ অপরাহ্ন
আসাদ সরকার হটানোর মাস্টারমাইন্ড, কে এই আল-জুলানি?

আবু মোহাম্মদ আল-জুলানি, যিনি হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতা, সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনের প্রধান কারিগর হিসেবে পরিচিত। তার আসল নাম আহমেদ হুসাইন আল-শারা, এবং তিনি ১৯৮২ সালে সৌদি আরবের রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৯ সালে তার পরিবার সিরিয়ায় ফিরে এসে দামেস্কের কাছে বসবাস শুরু করে।

২০০৩ সালে সিরিয়া থেকে ইরাকে গিয়ে তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত হন এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলনে অংশ নেন। ২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে গ্রেপ্তার করলেও ২০১১ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় তিনি মুক্তি পান এবং সেখানেই আল-কায়েদার শাখা আল-নুসরা ফ্রন্ট প্রতিষ্ঠা করেন।

২০১৩ সালে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আবু বকর আল-বাগদাদির সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করার পর জুলানি সিরিয়ায় আল-কায়েদার কার্যক্রম বাড়াতে থাকেন। ২০১৬ সালে বাশার আল-আসাদের সরকার আলেপ্পো নিয়ন্ত্রণে নেয়, যার পর বিদ্রোহীরা ইদলিবে চলে যায়। সেখানে জুলানি আল-নুসরা ফ্রন্টের নাম পরিবর্তন করে জাভাত ফাতেহ আল-শাম রাখেন এবং ২০১৭ সালে এইচটিএস গঠন করেন। এই গোষ্ঠী ইদলিবে প্রশাসন পরিচালনা শুরু করে এবং সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের মধ্যে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে।

আল-জুলানির নেতৃত্বে সিরিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর আলেপ্পো দখল হয় এবং তিনি বাশার আল-আসাদ সরকারকে পিছু হটাতে বাধ্য করেন, যার ফলে তিনি সরকার পতনের প্রধান মুখ হিসেবে পরিচিত।


কমেন্ট বক্স