ঢাকা , বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ , ৪ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
১৭ বছর পর কুখ্যাত গুয়ানতানামো বে থেকে মুক্তি পেলেন মালিক রেমিট্যান্স আয় বড়েছে ২৬ শতাংশ: আসিফ নজরুল চাকরি ছাড়তে নিজের আঙুল কেটে ফেললেন কর্মী টঙ্গীতে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন ঢাকার বাতাসের আজ উন্নতি, দূষণের শীর্ষে সারাজেভো লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৯৪ বাংলাদেশি উপদেষ্টা মাহফুজের পোস্ট প্রসঙ্গে যা বললেন ম্যাথিউ মিলার রাহাত ফতেহ আলীর কনসার্টের জন্য এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল ফ্রি পলক এখন সেইফ হোমে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরসহ ৪ জন খালাস, সাজা কমল ১০ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে টাটা দিলেন অশ্বিন মেট্রোরেলে একক যাত্রায় চালু হচ্ছে কাগজের টিকিট মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের বিরুদ্ধে ৫ ফিলিস্তিনির মামলা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ দিলেন মাইকেল চাকমা ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা সমন্বয় যুক্তরাষ্ট্র থেকে ন্যাটোর হাতে ভারতীয় পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের হুমকি দিলেন ট্রাম্প ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা ভারত থেকে আসলো ১৯০০ টন আলুর দ্বিতীয় চালান সমালোচনার মুখে সানা খান লেবানন থে‌কে ৯৪ বাংলাদেশি দেশে ফিরেছে
রূপপুরসহ ৯ প্রকল্পে অনিয়ম

শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত দুদকের

  • আপলোড সময় : ১৭-১২-২০২৪ ০৪:২৫:০৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৭-১২-২০২৪ ০৪:২৫:০৩ অপরাহ্ন
শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত দুদকের
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রকল্প থেকে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে। অভিযোগে রূপপুর প্রকল্প থেকে ৫০০ কোটি ডলার বা প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য প্রকল্পে মোট ৮০ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির তথ্য উঠে এসেছে।

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, শেখ রেহানা এবং টিউলিপ সিদ্দিকের দুর্নীতি অনুসন্ধানের কাজ শুরু হয়।

গত ১৫ ডিসেম্বর হাইকোর্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের নিষ্ক্রিয়তাকে চ্যালেঞ্জ করে রুল জারি করে। রুলে বলা হয়, কেন দুদক এখনও বিষয়টি তদন্ত শুরু করেনি এবং কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, তা জানাতে হবে।

দুদকসহ বিভিন্ন সূত্র জানায়, রূপপুর প্রকল্পের বাজেট থেকে অর্থ পাচারের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা রোসাটম জড়িত। অভিযোগে বলা হয়েছে, প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত বরাদ্দ করা হয়েছিল। মালয়েশিয়ার একটি ব্যাংকের মাধ্যমে পাচার করা অর্থের ৩০ শতাংশ শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয় এবং টিউলিপ সিদ্দিকের মধ্যে ভাগ হয়েছে।

এদিকে, গ্লোবাল ডিফেন্স কর্পের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনেও এই অর্থ পাচারের বিষয়ে প্রমাণ উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যরা রূপপুর প্রকল্প ছাড়াও বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন।

দুদকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে তারা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছেন। প্রমাণ মিললে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কমেন্ট বক্স