ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
রাজধানীতে গরুর হাটে সরবরাহ কম, ক্রেতাও কম প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান ও জর্ডান সীমান্তে পুশ ইন ও কোরবানির চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি আজ জামারায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করবেন হাজিরা সদরঘাটে ছুটছে মানুষ, ছাড়ছে লঞ্চ পুটি-কাতলা-রুই, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঈদুল আজহার আগের রাতে লেবাননে হামলা ইসরায়েলের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করেছে আফ্রিকার দেশ চাদ ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার আখাউড়ায় দেবে গেলো সেতু মহাসড়কে যানজটের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ আজ অনুশীলন নেই, রোজা রাখছেন হামজা মুক্তির আগেই রেকর্ড ভাঙছে হাউজফুল ৫ এমি মার্তিনেজের দলবদলের গুঞ্জনে নতুন মোড় মরক্কোতে এ বছর কোরবানি না দিতে সরকারি আদেশ জারি ইউক্রেনে যুদ্ধের অবসান চেয়ে পুতিনকে ফোনকল পোপের ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ২৫ কিলোমিটার যানজট চন্দ্রায় কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যানবাহনের ধীরগতি গতবারের মতো ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা সম্ভব হচ্ছে না: আইজিপি

রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

  • আপলোড সময় : ২৩-১২-২০২৪ ০৪:২৬:৫২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৩-১২-২০২৪ ০৪:২৬:৫২ অপরাহ্ন
রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ২ হাজার ৪২ কোটি ৮০ লাখ ডলার।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা এ তথ্য জানিয়েছেন।

এই সময়, বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

গত ১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করার পর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ নেমে এসেছিল ১৮ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে। কিন্তু দেড় মাসের ব্যবধানে রিজার্ভ পুনরায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক মূলত তিনটি ধরনের রিজার্ভের হিসাব রাখে। প্রথমত, বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভ। দ্বিতীয়ত, আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি, যেখানে তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ রাখা হয়। তৃতীয়টি হলো ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ, যা বর্তমানে ১৫ বিলিয়ন ডলারের কিছু নিচে রয়েছে।

ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকার প্রয়োজন হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভ প্রায় চার মাসের আমদানি মূল্য মেটানোর সক্ষমতা রাখে।

করোনার পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে এটি নিট রিজার্ভ হিসেবে ২৪ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।

বৈশ্বিক উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমদানি ব্যয় বেড়ে যায় এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের মতো মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে পড়ে। জ্বালানি ও খাদ্যপণ্য আমদানির ডলার চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে থাকে, যা রিজার্ভ কমার অন্যতম কারণ।

পরে বিভিন্ন উৎস থেকে ডলার সংগ্রহ এবং ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে রিজার্ভ পুনরুদ্ধার করা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রাখা এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রা যোগ করার ফলে রিজার্ভের এই উন্নতি হয়েছে।

কমেন্ট বক্স
রাজধানীতে গরুর হাটে সরবরাহ কম, ক্রেতাও কম

রাজধানীতে গরুর হাটে সরবরাহ কম, ক্রেতাও কম