ঢাকা , শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫ , ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের মদের দোকানে তাণ্ডব চালিয়ে মাতাল হয়ে বাথরুমে পড়ে রইল র‍্যাকুন ঋণের চাপে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এয়ারলাইনস বেচে দিচ্ছে পাকিস্তান সৌদিতে চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে কাল, আলো ছড়াবেন জোলি-ঐশ্বরিয়ারা এখনও ‘ট্রাভেল পাস’ চাননি তারেক রহমান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আবারও সংশোধন হচ্ছে আরপিও বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ নেতৃত্বের ফয়সালা আসমান থেকে আসে: হাসনাত নতুন দুই ছানা পেল সন্তানহারা সেই মা কুকুর রাবির ৩ শিক্ষক বরখাস্ত, ২ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল তুরাগ নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খানের জন্য চিন্তিত ভারতীয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন এবার ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী, উৎপত্তিস্থল যেখানে গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ শিগগিরই শুরু হবে: ট্রাম্প হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে ফেলে যাওয়া নবজাতককে সারা রাত পাহারা দিল একদল কুকুর! বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের পাশে প্রায় ৫শ ব্যাগে মানুষের দেহাবশেষ উদ্ধার এভারকেয়ারের পাশে উড়বে সেনা ও বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ৪ দিন পর নীলফামারী-রংপুর রুটে বাস চলাচল শুরু ২৫ বছর আগে যা ছিলাম, এখন তার চেয়েও চাঙা বলার পরই বৈঠকে এক ঘণ্টা ঘুমালেন ট্রাম্প

রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

  • আপলোড সময় : ২৩-১২-২০২৪ ০৪:২৬:৫২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৩-১২-২০২৪ ০৪:২৬:৫২ অপরাহ্ন
রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব অনুযায়ী, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ২ হাজার ৪২ কোটি ৮০ লাখ ডলার।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হোসনে আরা শিখা এ তথ্য জানিয়েছেন।

এই সময়, বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ কোটি ৩৪ লাখ ৬০ হাজার ডলার।

গত ১১ নভেম্বর এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৫০ কোটি ডলার পরিশোধ করার পর আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী রিজার্ভ নেমে এসেছিল ১৮ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে। কিন্তু দেড় মাসের ব্যবধানে রিজার্ভ পুনরায় ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক মূলত তিনটি ধরনের রিজার্ভের হিসাব রাখে। প্রথমত, বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ মোট রিজার্ভ। দ্বিতীয়ত, আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি, যেখানে তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ রাখা হয়। তৃতীয়টি হলো ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ, যা বর্তমানে ১৫ বিলিয়ন ডলারের কিছু নিচে রয়েছে।

ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকার প্রয়োজন হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভ প্রায় চার মাসের আমদানি মূল্য মেটানোর সক্ষমতা রাখে।

করোনার পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। তবে ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে এটি নিট রিজার্ভ হিসেবে ২৪ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।

বৈশ্বিক উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমদানি ব্যয় বেড়ে যায় এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের মতো মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে পড়ে। জ্বালানি ও খাদ্যপণ্য আমদানির ডলার চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করতে থাকে, যা রিজার্ভ কমার অন্যতম কারণ।

পরে বিভিন্ন উৎস থেকে ডলার সংগ্রহ এবং ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে রিজার্ভ পুনরুদ্ধার করা হয়। সরকারের পক্ষ থেকে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রাখা এবং প্রতিনিয়ত বিভিন্ন উৎস থেকে বৈদেশিক মুদ্রা যোগ করার ফলে রিজার্ভের এই উন্নতি হয়েছে।

কমেন্ট বক্স