ঢাকা , সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫ , ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত পরোয়ানা জারি হওয়া সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে কমিটি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান মসজিদুল আকসার খতিবের ওপর ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা আরিয়ানের বিরুদ্ধে মামলা করায় বিপাকে সমীর ওয়াংখেড়ে শিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত কিশোরগঞ্জের মাহবুব ঢাকায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত ত্রাণ বিতরণ সিম্বলিক, মূল উদ্দেশ্য ছিল অবরোধ ভাঙা : শহিদুল আলম জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল ভারী অস্ত্র নিয়ে পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে সংঘর্ষ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ইসরায়েল সালিশ মনঃপূত না হওয়ায় পিটিয়ে ব্যবসায়ীকে হত্যা নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত আমি এ দোকানের ‘বান্ধা কাস্টমার’: মারজুক রাসেল নববধূর সাজে নজর কাড়লেন সেলেনা গোমেজ মক্কায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের যেভাবে আবদার মেটালেন মুশফিক রুক্মিণীকে বিয়ে করা নিয়ে যা বললেন দেব নারীদের জন্য তারেক রহমানের ৬ অঙ্গীকার কিছু চিহ্নিত ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া উচিত নয়: বিএনপি

বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

  • আপলোড সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০১-০১-২০২৫ ০২:০৯:৫২ অপরাহ্ন
বিদায়ী বছরজুড়ে ছিল অর্থনৈতিক অস্থিরতা, সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ

২০২৪ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কঠিন ছিল। নির্বাচিত ও অন্তর্বর্তী সরকারও জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে সংকট কাটানোর চেষ্টা করা হলেও, বিভিন্ন কারণে অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর চেষ্টা করা হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা, বিনিয়োগ স্থবিরতা, এবং কর্মসংস্থানের অভাব পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে।

২০২৪ সালের শুরুতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ, ১১০ টাকা ডলার রেট এবং ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ সাধারণ মূল্যস্ফীতি নিয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করে। মূল চ্যালেঞ্জ ছিল নিত্যপণ্যের দাম কমিয়ে ভোক্তাদের স্বস্তি প্রদান। তবে সিন্ডিকেটের প্রভাবের কারণে এটি কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জুন-আগস্ট মাসে গণঅভ্যুত্থানের পর হাসিনা সরকারের পতন হলে, নতুন সরকারও এই সংকট সমাধানে সফল হতে পারেনি। এর মধ্যে পুঁজিবাজার ও ব্যাংক খাতের সংকট আরও বাড়ে।

ব্যাংকখাতের সংকট সমাধান করতে একীভূতকরণের উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি। রিজার্ভের পতন ঠেকানোর জন্য রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়ানোর মাধ্যমে কিছুটা উন্নতি হলেও, ডলারের দাম এক পর্যায়ে ১২০ টাকায় স্থিতিশীল হলেও, বছরের শেষে তা আবারও ঊর্ধ্বমুখী হয়। রফতানি আয় ও ইপিবি রিপোর্টের মধ্যে ফারাক নিয়ে আলোচনা ছিল, বিশেষ করে তৈরি পোশাকখাতের অবস্থান ছিল নাজুক। শ্রমিক অসন্তোষ ও চাকরি হারানোর ভয়ে শ্রম পরিস্থিতি খারাপ হয়ে ওঠে।

রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নতুন বিনিয়োগ আসেনি এবং বেসরকারিখাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি এক অঙ্কের ঘরে সীমাবদ্ধ ছিল। কর্মসংস্থান বাড়েনি এবং বিদেশে শ্রমিক রফতানি কমেছে। বিগত সরকারের আর্থিক লুটপাটের কারণে অর্থনীতির শ্বেতপত্রে এ সব তুলে ধরা হয়েছে। আইএমএফ ৩.৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিলেও, পরবর্তী বছর ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখা যাচ্ছে।


কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত