ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ , ২৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
২৪-এর বিপ্লবীদের উদ্দেশে যে বার্তা মেজর ডালিমের অদ্ভুত উপকারি ফল ‘ডালিম’ পাঠ্যবই থেকে বাদ ‘রাজনৈতিক অতিকথন ও বন্দনা’ ক্যাপিটল দাঙ্গার কথা ভুলে যাওয়া উচিত হবে না: বাইডেন গাছে উঠে আত্মহত্যার চেষ্টা, বুঝিয়ে নামানোর চেষ্টায় সুয়ারেজ ছত্তিশগড়ে পুলিশের গাড়িতে মাওবাদীদের বোমা হামলা, নিহত ৯ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ই-পাসপোর্ট পুরোপুরি চালু করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিশ্বের দীর্ঘতম চালকবিহীন ট্রেন চালু করল সৌদি সুখবর দিলেন মিথিলা ৩২১ এসআইকে পুনর্বহালের আশ্বাস আগামী সপ্তাহে জানা যাবে জাতীয় দলে সাকিবের ভবিষ্যৎ ট্যাক্স আদায়ে শুরু হলো ডিএসসিসি-ঢাকা ব্যাংকের কার্যক্রম চুয়াডাঙ্গায় কৃষক হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে গ্রামবাসীর বিক্ষোভ পাকিস্তানের বিমান হামলায় আফগানিস্তানের পাশে দাঁড়াল ভারত দিল্লিতে জ্যাক সুলিভানের সঙ্গে দেখা করলেন জয়শঙ্কর ডালিম খেলে কী হয় শরীরে? শহীদ পরিবার ও আহতদের আজীবন পুনর্বাসন করা হবে: নাহিদ সাগরে ভাসতে ভাসতে ইন্দোনেশিয়ায় পৌঁছাল ২৬৪ রোহিঙ্গা এক বছরে বেকার বেড়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার সৌদিতে পুরুষদের সেলুনে নারীদের পরিষেবা প্রদান, তদন্ত শুরু

মুজিব ভাস্কর্য ও কিল্লায় গচ্চা হাজার কোটি : অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত

  • আপলোড সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৪:১৮:৩২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০২-০১-২০২৫ ০৪:১৮:৩২ অপরাহ্ন
মুজিব ভাস্কর্য ও কিল্লায় গচ্চা হাজার কোটি : অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত
দেশজুড়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মাণ ও মুজিব কিল্লা প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যা নিশ্চিত করেছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।

অভিযোগ রয়েছে যে, দেশব্যাপী বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ভাস্কর্য স্থাপনে হাজার কোটি টাকা অপচয় হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার ১৫ বছর ধরে এই ভাস্কর্য, ম্যুরাল ও প্রতিকৃতি নির্মাণের কর্মসূচি নিয়েছিল, এবং এতে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে।

অন্যদিকে, "মুজিব কিল্লা নির্মাণ, সংস্কার ও উন্নয়ন" প্রকল্পের অধীনে স্থাপন করা আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে অতিরিক্ত বিল প্রদান এবং মানহীন সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের আওতায় ২০১৮ সালে ১৬ জেলায় ৫৫০টি মুজিব কিল্লা নির্মাণের জন্য প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল। কিন্তু নির্মাণকাজের মান প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় অনেক কিল্লা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, এবং অনেক স্থানেই সেগুলো পরিত্যক্ত ভবনে পরিণত হয়েছে।

এছাড়া, প্রকল্পের বেশ কিছু স্থাপনাগুলোর মধ্যে লাইট, ফ্যানসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী না থাকায় এবং অনেক কিল্লার অবস্থান ছিল স্থানীয় লোকালয়ের বাইরে, যা তাৎক্ষণিক ব্যবহারে বাধার সৃষ্টি করেছে। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক অনুসন্ধান শুরু করেছে।

কমেন্ট বক্স