ঢাকা , শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির পাকিস্তানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন মঞ্চে আজহারী, অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসীর ‘মৎস্যকে শিল্প বানালে এর মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে যাবে’ তুরস্কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত দুদক কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা, যোগাযোগের পরামর্শ মহাপরিচালকের নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ বিরোধীতা সত্ত্বেও ইমরান খানের নামে স্টেডিয়াম নামকরণের সিদ্ধান্ত ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষে সম্ভব : তারেক রহমান যখন কাউকে প্রয়োজন হবে, তখনই আপনি একা : পরীমণি আজহারুলকে মুক্তি না দিলে ৩ কোটি জামায়াত নেতা-কর্মী জেলে যেতে প্রস্তুত: শফিকুর রহমান ডিপিএলে নাম লেখাচ্ছেন সাকিব আল হাসান শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল কুড়াতে যাওয়া শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ খিলগাঁও গ্যারেজপট্টির আগুনে পুড়ে ছাই ২৪ গাড়ি চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি, দাবি পুলিশের মিরপুরে একাধিক দোকান ও বাসায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি জুলাই বিপ্লবের কৃতিত্ব কাদের, জানালেন মির্জা ফখরুল বোনের শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন প্রবাসী জেলেনস্কিকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না ট্রাম্প মরুভূমি ভ্রমণের সময় তাঁবুতে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় নিহত সৌদি দম্পতি

১৯ সন্তানের মা হয়েও ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন সৌদি নারীর

  • আপলোড সময় : ০৯-০১-২০২৫ ০৫:৩৫:৩২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-০১-২০২৫ ০৫:৩৫:৩২ অপরাহ্ন
১৯ সন্তানের মা হয়েও ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন সৌদি নারীর
সৌদি আরবের হামদা আল রুয়াইলি, যিনি ১৯ সন্তানের মা, সম্প্রতি ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন, এমন এক অনুপ্রেরণামূলক উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন যা সমাজে নারীদের সংগ্রাম এবং সাফল্যকে নতুনভাবে উদ্ভাসিত করেছে। তিনি ১০ ছেলে ও ৯ মেয়ের মা এবং একাধারে সন্তানদের পরিচর্যা, কাজ, পড়াশোনা এবং অনলাইন ব্যবসা পরিচালনা করছেন।

হামদা বলেন, "আমি দিনের বেলা সন্তানদের দেখাশোনা এবং কাজ করি, আর রাতের বেলা ব্যবসা ও পড়াশোনা চালিয়ে যাই। আমি কোনো ঝামেলা চাই না, তাই সতর্কভাবে আমার প্রতিটি দিন পরিকল্পনা করি।" তিনি ৪৩ বছর বয়সে পা দেওয়ার আগেই ব্যাচেলর, মাস্টার্স এবং ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন, যা তার দৃঢ় মনোবল এবং প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।

হামদা জানান, ১৯ সন্তানকে মানুষ করা তার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল, তবে তিনি শিক্ষকদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পেয়েছেন, বিশেষত তাদের কাছ যারা একাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করেন। তিনি বলেন, "একটি সন্তান বড় করার মতোই আমি ১০ সন্তানের জন্য কাজ করেছি। আমি তাদের লক্ষ্য অর্জনে সাহায্য করেছি এবং তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য অনুপ্রাণিত করেছি।"

তার সন্তানরাও পড়াশোনায় সফল। তার একটি মেয়ে এতটাই মেধাবী যে, কিং আব্দুল আজিজ সেন্টার তার পড়াশোনার খরচ বহন করছে।

হামদা বলেন, "বিভিন্ন বাধা থাকা সত্ত্বেও আমি কখনো পড়াশোনা থেকে পিছিয়ে পড়িনি। এত সন্তান থাকা সত্ত্বেও আমার শিক্ষার স্বপ্ন কখনো বাদ দিইনি। এটি সম্ভব হয়েছে পরিবার এবং আল্লাহর সহায়তায়।"

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির

প্রবাসী ভোটারদের সেবা বাড়াতে মনোযোগী হওয়ার পরামর্শ এনআইডি ডিজির