ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ , ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ জুনে অনিশ্চিত সাফ পলাতক আ.লীগ নেতাদের প্রত্যাবাসন চাইব : প্রেস সচিব আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি গোলরক্ষক গাত্তি আর নেই মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ে দুদকের অভিযান মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলা: জামায়াত নেতা আজহারের আপিল শুনানি কাল বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক আরও গভীর করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার গাজায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা, মানবিক সহায়তার দাবি অ্যাঞ্জেলিনা জোলির বাংলাদেশের ভূখণ্ড দিয়ে সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেলপথ প্রকল্প স্থগিত করল ভারত ৮৮ বছর বয়সে মারা গেলেন পোপ ফ্রান্সিস বনানী ১১-তে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালক ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ ৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের রাজনৈতিক পর্যায়ে সার্কের অগ্রগতি হয়নি : নেপালের রাষ্ট্রদূত সিলেট টেস্ট: বাংলাদেশকে চাপে রেখেই দিনটা নিজেদের করে নিলেন জিম্বাবুয়ে পারভেজের মতো ছাত্রনেতার খুনীরা দেশ পরিবর্তনের আন্দোলনে ছিলো না: ফখরুল এনসিটি নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবি চট্টগ্রাম মহানগর জামায়াতের আবারও ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র শহীদদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে: নাহিদ যুদ্ধ শুরুর পর সর্বোচ্চ সংখ্যক বন্দি বিনিময় রাশিয়া-ইউক্রেনের ‘শেখ হাসিনা ও জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে গুমের প্রত্যক্ষ প্রমাণ মিলেছে’
বিডিআর বিদ্রোহ

বিস্ফোরক মামলার শুনানি আজ, আদালত বসছে কেরানীগঞ্জে

  • আপলোড সময় : ১৯-০১-২০২৫ ০৯:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৯-০১-২০২৫ ০৯:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন
বিস্ফোরক মামলার শুনানি আজ, আদালত বসছে কেরানীগঞ্জে
পিলখানায় ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলার জামিন শুনানি এবং সাক্ষ্যগ্রহণ আজ রোববার (১৯ জানুয়ারি) শুরু হচ্ছে। কেরানীগঞ্জে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালতে এই কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, মামলার বিচার কার্যক্রম বকশীবাজারে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতে পরিচালিত হয়। তবে ৫ আগস্ট আদালতের অবকাঠামো ভাঙচুরের পর এবং গত ৮ জানুয়ারি অস্থায়ী আদালতের কক্ষ অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আইন মন্ত্রণালয় কেরানীগঞ্জ কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী ভবনকে আদালত হিসেবে ঘোষণা করে।

বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া এবং পাবলিক প্রসিকিউটর বোরহান উদ্দিন দায়িত্ব পালন করবেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে সংঘটিত বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এই ঘটনায় হত্যা এবং বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়। বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিচার শুরু হয় ২০১০ সালে। তবে পরে হত্যা মামলার ওপর অগ্রাধিকার দিয়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।

বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিচারকাজ ঝুলে থাকার কারণে ৪৬৮ জন আসামির মুক্তি আটকে আছে, যদিও তারা হত্যা মামলায় খালাস পেয়েছেন বা সাজা ভোগ করেছেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, অনেককে ঘটনাস্থলে না থাকলেও আসামি করা হয়েছে। এমনকি ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে থাকা সদস্যদেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দীর্ঘদিন কারাবন্দি থাকার কারণে আসামিদের জীবন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, সুবিচার নিশ্চিত করতে সরকার আন্তরিক। আদালত সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, অস্থায়ী আদালত নিয়ে জটিলতা কেটে যাওয়ার ফলে বিচার কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন হবে।

জামিন শুনানির খবরকে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছেন ৪০০ বিডিআর সদস্যের পরিবার। মামলার সুরাহার মাধ্যমে তারা মুক্তি পাবেন বলে আশা করছেন।

কমেন্ট বক্স
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেলের সাক্ষাৎ