ঢাকা , রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ২৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সহিংস ঘটনার ছবি-ভিডিও ওয়েবসাইটে আপলোডের আহ্বান পুলিশের দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে অতিশীর পদত্যাগ, মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে শপথ বাংলাদেশ ব্যাংকের সন্দেহভাজন ২৫ কর্মকর্তার লকার পায়নি দুদক সচিব হলেন ১১৯ ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তা একসঙ্গে পদোন্নতি পেলেন ‘বঞ্চিত’ ৭৬৪ কর্মকর্তা আইডিয়াল ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সায়েন্সল্যাব অপারেশন ‘ডেভিল হান্টে’ গাজীপুর থেকেই ৮২ জন গ্রেপ্তার: জিএমপি কমিশনার মৃত্যুর আগে সঞ্জয় দত্তকে ৭২ কোটির সম্পত্তি লিখে দেন নারী ভক্ত বিচ্ছেদ নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট কারিনার! নামিবিয়ার প্রথম প্রেসিডেন্ট নজুমা আর নেই আর্থিক ক্ষতি অনুসন্ধানে এনসিটিবিতে দুদকের অভিযান অপারেশন ডেভিল হান্টে রংপুর বিভাগে গ্রেফতার ১৯ প্রশাসনে স্বৈরাচারের দোসর রেখে টোকাই ধরে বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়: ফারুক ২০২৬-এর জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে: উপদেষ্টা ফরিদা আখতার সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আবার রাজপথে নামতে হবে: গয়েশ্বর সুরকার প্রীতমের অফিস থেকে ৪০ লাখ রুপি চুরি এক যুগ পর ‘লঙ্কা জয়’ অস্ট্রেলিয়ার, পন্টিংয়ের যে রেকর্ড ভাঙলেন স্মিথ পুতিনের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধে কথা বলছেন ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রে ডিমের ডজন ৫০০ টাকা! নব্বই দশকের গানে মঞ্চ মাতালেন জায়েদ খান
বিডিআর বিদ্রোহ

বিস্ফোরক মামলার শুনানি আজ, আদালত বসছে কেরানীগঞ্জে

  • আপলোড সময় : ১৯-০১-২০২৫ ০৯:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৯-০১-২০২৫ ০৯:১৮:১৪ পূর্বাহ্ন
বিস্ফোরক মামলার শুনানি আজ, আদালত বসছে কেরানীগঞ্জে
পিলখানায় ২০০৯ সালের বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলার জামিন শুনানি এবং সাক্ষ্যগ্রহণ আজ রোববার (১৯ জানুয়ারি) শুরু হচ্ছে। কেরানীগঞ্জে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালতে এই কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে, মামলার বিচার কার্যক্রম বকশীবাজারে সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতে পরিচালিত হয়। তবে ৫ আগস্ট আদালতের অবকাঠামো ভাঙচুরের পর এবং গত ৮ জানুয়ারি অস্থায়ী আদালতের কক্ষ অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আইন মন্ত্রণালয় কেরানীগঞ্জ কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী ভবনকে আদালত হিসেবে ঘোষণা করে।

বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া এবং পাবলিক প্রসিকিউটর বোরহান উদ্দিন দায়িত্ব পালন করবেন।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে সংঘটিত বিদ্রোহে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এই ঘটনায় হত্যা এবং বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়। বিস্ফোরক মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিচার শুরু হয় ২০১০ সালে। তবে পরে হত্যা মামলার ওপর অগ্রাধিকার দিয়ে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম স্থগিত রাখা হয়।

বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিচারকাজ ঝুলে থাকার কারণে ৪৬৮ জন আসামির মুক্তি আটকে আছে, যদিও তারা হত্যা মামলায় খালাস পেয়েছেন বা সাজা ভোগ করেছেন।

আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, অনেককে ঘটনাস্থলে না থাকলেও আসামি করা হয়েছে। এমনকি ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে থাকা সদস্যদেরও তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দীর্ঘদিন কারাবন্দি থাকার কারণে আসামিদের জীবন প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে।

রাষ্ট্রপক্ষ বলছে, সুবিচার নিশ্চিত করতে সরকার আন্তরিক। আদালত সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন, অস্থায়ী আদালত নিয়ে জটিলতা কেটে যাওয়ার ফলে বিচার কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন হবে।

জামিন শুনানির খবরকে কেন্দ্র করে আশায় বুক বেঁধেছেন ৪০০ বিডিআর সদস্যের পরিবার। মামলার সুরাহার মাধ্যমে তারা মুক্তি পাবেন বলে আশা করছেন।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
সহিংস ঘটনার ছবি-ভিডিও ওয়েবসাইটে আপলোডের আহ্বান পুলিশের

সহিংস ঘটনার ছবি-ভিডিও ওয়েবসাইটে আপলোডের আহ্বান পুলিশের