ঢাকা , শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫ , ৩১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
৪০ মিনিট অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু ভারতে বাংলাভাষীদের হেনস্তার তীব্র সমালোচনা করলেন মমতা ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে বিএসএফের পুশ ইন ভারতে ‘মৃত’ ভোটারদের সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী ওসিকে গালি দেওয়ায় বিএনপি নেতা আকতারের সব পদ স্থগিত মাইলস্টোন ট্রাজেডি : ২৪ দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে হার মানলেন আরও এক শিক্ষিকা বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অনীহা কেন, খতিয়ে দেখার পরামর্শ অর্থ উপদেষ্টার যুবককে পেটাতে পেটাতে ক্লান্ত হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন ইউএনও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন জটিলতা তৈরি ছাড়া কোনো উদ্দেশ্য নেই: রুহুল কবির রিজভী ধমক দিয়ে নির্বাচন বন্ধ করা যাবে না: ডা. জাহিদ ইসিতে স্বীকৃতি চেয়ে আনিসুল-হাওলাদার কমিটির চিঠি একযুগ পর বাড়ি ফিরছিলেন প্রবাসী রুবেল, বিমানবন্দরে এসেই চিরবিদায় ভারতে সারোগেসির আড়ালে শিশু কেনা-বেচার চাঞ্চল্যকর তথ্যে তোলপাড় চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসরায়েলের সাথে ১২ দিনের যুদ্ধে ২১ হাজার সন্দেহভাজন গ্রেফতার ইরানে মেট্রোরেল স্টেশনে অসুস্থ হয়ে যাত্রীর মৃত্যু প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম উদ্বোধন করতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

১৬ বছর পর কারামুক্ত হলেন বিডিআরের ১৬৮ সদস্য

  • আপলোড সময় : ২৩-০১-২০২৫ ১১:৫৯:৫১ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৩-০১-২০২৫ ১১:৫৯:৫১ পূর্বাহ্ন
১৬ বছর পর কারামুক্ত হলেন বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
দীর্ঘ ১৬ বছর পর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন বিস্ফোরক মামলায় জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা। আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার ও গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।
এর মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোট ৪১, কাশিমপুর-১ থেকে ২৬, কাশিমপুর-২ থেকে ৮৯, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি থেকে ১২ জনসহ মোট ১৬৮ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়।এ বিষয়ে অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে বলেন, ১৬৮ জনের তালিকা তারা হাতে পেয়েছে।এর পরেই বিডিআর সদস্যদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।

এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালত জামিনপ্রাপ্ত ১৭৮ জন আসামির নাম প্রকাশ করেন। এর মধ্যে ১৬৮ জনের তালিকা হাতে পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়।হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে।তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন।হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন।হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল।অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃ তদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে ৯০ দিনের সময় বেঁধে দিয়েছে সরকার।

 

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
৪০ মিনিট অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু

৪০ মিনিট অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু