ঢাকা , শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫ , ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল ইসরায়েলি হামলা ও অনাহারে গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ হাজার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তনের কারিগর: মাহফুজ আলম লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে গিয়ে উদ্ধারকারী ট্রেনও লাইনচ্যুত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ প্রেসিডেন্ট হওয়ার খবর উড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ যেসব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে আজ ফারুকীর সর্বশেষ অবস্থা জানালেন তিশা গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল শেখ হাসিনা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে: এ্যানি পাঁচ মেডিকেল কলেজে হচ্ছে বার্ন ইউনিট শেখ মুজিব জাতির পিতা নন, স্বাধীনতায় তার ত্যাগ স্বীকার করি: নাহিদ করমর্দন করলেন ট্রাম্প ও পুতিন ভোলাগঞ্জের পাথর লুটের ঘটনায় মামলা, অজ্ঞাতনামা আসামি ২ হাজার ৪০ মিনিট অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখলো সিন্ডিকেট, ভেতরে নবজাতকের মৃত্যু ভারতে বাংলাভাষীদের হেনস্তার তীব্র সমালোচনা করলেন মমতা ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে বিএসএফের পুশ ইন

‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’

  • আপলোড সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০১-২০২৫ ০২:৪২:১৬ অপরাহ্ন
‘পুলিশ না থাকলে সাত কলেজ–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ রক্তক্ষয়ী হতো’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) এবং সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলমান সংঘর্ষের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী মন্তব্য করেছেন যে, পুলিশ না থাকলে পরিস্থিতি রক্তক্ষয়ী হতে পারত। তিনি জানান, পুলিশ অত্যন্ত ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে এবং সংঘর্ষ থামানোর জন্য শুধু প্রয়োজনীয় সাউন্ড গ্রেনেড এবং টিয়ার শেল ব্যবহার করেছে।

সাজ্জাত আলী বলেন, "গতকাল রাতে ঢাকা কলেজসহ সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে পুলিশ কোনো মারণঘাতি অস্ত্র ব্যবহার করেনি।" তিনি আশাবাদী যে, "আজকের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং ভালো একটি সমাধান আসবে।"

গত রোববার, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদের সঙ্গে দেখা করতে গেলে দুর্ব্যবহারের শিকার হন। তারা ভর্তি পরীক্ষায় অযৌক্তিক কোটা পদ্ধতি বাতিলসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে অধ্যাপক মামুনের সঙ্গে কথা বলতে যান, কিন্তু তিনি তাদের অপমান করে বের করে দেন। এর প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা শাহবাগ, সায়েন্সল্যাব এবং টেকনিম্যাল মোড়ে সড়ক অবরোধ করে এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক মামুনের বাসভবন ঘেরাও করতে যান।

এ ঘটনার পর নীলক্ষেত মোড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে সরিয়ে দেয়। এরপর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করে এবং চার প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হন এবং গভীর রাত পর্যন্ত ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে।

সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা শেষ পর্যন্ত সংবাদ সম্মেলন করে সোমবার থেকে নিজ নিজ কলেজের সামনে 'ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল