ঢাকা , রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫ , ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
লন্ডনে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ চেয়ে টিউলিপের চিঠি চার দিনের সফরে সোমবার যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কানাডার দুই প্রদেশে জরুরি অবস্থা বহাল ঐতিহ্যবাহী পোস্তার আড়তে আসছে চামড়া, সংগ্রহের লক্ষ্য অর্জন নিয়ে সংশয় ৬ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় দিনের কোরবানির বর্জ্য সরাবে ডিএসসিসি কলম্বিয়ার রাষ্ট্রপতি প্রার্থীকে গুলি রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ, আবার আজও কেউ ছাড়ছে ঢাকা আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া রাজধানীতে গরুর হাটে সরবরাহ কম, ক্রেতাও কম প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান ও জর্ডান সীমান্তে পুশ ইন ও কোরবানির চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি আজ জামারায় শয়তানকে লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ করবেন হাজিরা সদরঘাটে ছুটছে মানুষ, ছাড়ছে লঞ্চ পুটি-কাতলা-রুই, কাউকে ছাড় দেয়া হবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঈদুল আজহার আগের রাতে লেবাননে হামলা ইসরায়েলের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেয়া স্থগিত করেছে আফ্রিকার দেশ চাদ ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে: ডিএমপি কমিশনার আখাউড়ায় দেবে গেলো সেতু মহাসড়কে যানজটের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

করের আওতায় আসছেন চিকিৎসক ও উপজেলা পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা

  • আপলোড সময় : ১৭-০২-২০২৫ ০৪:৩৮:৪৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৭-০২-২০২৫ ০৪:৩৮:৪৫ অপরাহ্ন
করের আওতায় আসছেন চিকিৎসক ও উপজেলা পর্যায়ের ব্যবসায়ীরা
জেলা, উপজেলা এবং গ্রাম অঞ্চলে যেসব ব্যবসায়ীরা পর্যাপ্ত আয় করেন কিন্তু ট্যাক্স দেন না; সেসব ব্যবসায়ী ও চিকিৎসকদের ট্যাক্সের আওতায় আনতে কঠোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে জেলা প্রশাসকদের।সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে তিন দিনের জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় অধিবেশন শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।একইসাথে চিকিৎসক এবং আইনজীবীরা যে ফি নেন; সেটাও রশিদ বা ডিজিটাল পেমেন্ট মেথডে এনে তাদেরকেও করের আওতায় আনার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, আপনারা জানেন যে সরকারের যেকোনো সিদ্ধান্ত আমরা বাস্তবায়ন করি মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের দিয়ে। মাঠপর্যায়ের অফিসাররা যদি দক্ষ এবং সেবক হন, তাহলে জনগণ যে সেবাটা পান সেটা কার্যকর হয়।‘চিকিৎসক-আইনজীবীরা সরাসরি ক্যাশ ট্রানজেকশন করেন। এর কারণে তাদেরকে করের আওতায় আনা যায় না। চিকিৎসকরা যে ফি নেন, তার রিসিট তো আপনারা নেন না। এই ফি যদি ডিজিটাল মাধ্যমে দেয়া হয়; তাহলে তার একটা রেকর্ড থাকে। বিদেশে এগুলো সব রেকর্ডেড।’তিনি বলেন, ‘আমাদের এম্পলয়মেন্টটা বাড়াতে হবে। লোকাল লেভেলে এম্পলয়মেন্ট বাড়ানো সহজ। চায়নাতে গ্রাম্য শিল্পের সাথে গভীর যোগাযোগ। চায়নার প্রত্যন্ত একটি গ্রামে তৈরি হওয়া পণ্য আমেরিকার ওয়ালমার্টেও পাবেন। অথচ বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের এই জিনিসগুলো যোগাযোগের অভাবে উঠে আসে না।

তিনি আরো বলেন, ডিসিরাই উত্থাপন করেছে গ্রামাঞ্চলে ব্যবসায়ীরা অনেক আয় করেন। তখন এনবিআর এ বিষয়টি নিয়ে ড্রাইভ দিতে বলেছে। আমাদের ট্যাক্সের আওতা না বাড়ালে-তো হবে না। এমনিতেই তো দাবি থাকে ভ্যাট কমান-ট্যাক্স কমান। সুতরাং ভ্যাট-ট্যাক্স সহনীয় পর্যায়ে রেখে ট্যাক্স গ্রহণের পরিধিটা বাড়ানোর বিষয় নির্দেশ দেয়া হয়েছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে এই ট্যাক্স নেটটা বাড়িয়ে রাজস্ব আরো বিস্তৃত করতে পারি। মোটকথা জোর করে করের পরিমাণ না বাড়িয়ে ট্যাক্সের নেট বাড়ানো হবে। আমাদের শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে ৫০ থেকে ৬০ লাখ। কিন্তু কর দেয় মাত্র পাঁচ লাখ।

চিকিৎসকদের করের আওতায় কী উদ্যোগ নেয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের যেসব সহকারী বসে থাকেন, তারা টাকা নেন। কিন্তু রিসিট দেয়া হয় না। এক্ষেত্রে চিকিৎসকদের ইনসিস্ট করা যে আপনারা রিসিট দেন। আমি তো কোনো চিকিৎসককে দেখি না তারা রিসিট দেন।

সূত্র : ইউএনবি

কমেন্ট বক্স