ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫ , ২৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত পরোয়ানা জারি হওয়া সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে কমিটি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান মসজিদুল আকসার খতিবের ওপর ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা আরিয়ানের বিরুদ্ধে মামলা করায় বিপাকে সমীর ওয়াংখেড়ে শিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত কিশোরগঞ্জের মাহবুব ঢাকায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত ত্রাণ বিতরণ সিম্বলিক, মূল উদ্দেশ্য ছিল অবরোধ ভাঙা : শহিদুল আলম জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল ভারী অস্ত্র নিয়ে পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে সংঘর্ষ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ইসরায়েল সালিশ মনঃপূত না হওয়ায় পিটিয়ে ব্যবসায়ীকে হত্যা নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত আমি এ দোকানের ‘বান্ধা কাস্টমার’: মারজুক রাসেল নববধূর সাজে নজর কাড়লেন সেলেনা গোমেজ মক্কায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের যেভাবে আবদার মেটালেন মুশফিক রুক্মিণীকে বিয়ে করা নিয়ে যা বললেন দেব নারীদের জন্য তারেক রহমানের ৬ অঙ্গীকার কিছু চিহ্নিত ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া উচিত নয়: বিএনপি

মুসলিম গণহত্যার ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

  • আপলোড সময় : ২৪-০২-২০২৫ ০২:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৪-০২-২০২৫ ০২:৩৮:৫৪ অপরাহ্ন
মুসলিম গণহত্যার ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা, ২০০৪ সালের "তাক বাই গণহত্যা"র জন্য প্রথমবার জনসমক্ষে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন। এই ঘটনা থাইল্যান্ডের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দক্ষিণাঞ্চলে ঘটেছিল, যেখানে সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদের ওপর হামলা চালিয়ে বহু মুসলিমের মৃত্যুর কারণ হয়েছিল।

থাকসিন সিনাওয়াত্রা তার ক্ষমা প্রার্থনায় বলেন, তিনি যা কিছু করেছেন, তা থেকে যদি কোনো অস্বস্তি সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে তিনি তার জন্য দুঃখিত। তিনি আরও উল্লেখ করেন, তার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল স্থানীয় জনগণের পাশে থাকা, কিন্তু যদি তার পদক্ষেপে কোনো ভুল হয়ে থাকে, তবে তিনি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান।

২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর তাক বাইতে নিরাপত্তা বাহিনী বিক্ষোভরত মুসলিম জনগণের ওপর গুলি চালায়, যার ফলে সাতজন নিহত হয়। পরে ৭৮ জন আটক ব্যক্তিকে সামরিক ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা যায়, যা "তাক বাই গণহত্যা" নামে পরিচিত হয়।

এ ঘটনা থাইল্যান্ডের মুসলিম জনগণের প্রতি রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের এক চরম উদাহরণ হিসেবে দাঁড়িয়ে রয়েছে। থাই রাইটস গ্রুপ দুয়ে জাই-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হেইমিনা বলেছেন, যদি থাকসিন সিনাওয়াত্রা তার ক্ষমা প্রার্থনায় সত্যিই আন্তরিক হন, তবে তাকে নিহতদের পরিবারের কাছে সামনাসামনি দুঃখপ্রকাশ করা উচিত।

এটি ছিল প্রায় দুই দশক পর ঘটে যাওয়া একটি বড় ক্ষমাপ্রার্থনা, যা থাইল্যান্ডের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হবে।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত