ঢাকা , বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে? লন্ডনে বিবিসির সাবেক সদরদপ্তরে ভয়াবহ আগুন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৪ সবাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে একই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে পালালেন দুই জা খাদ্য, পানি, বায়ু ও প্রকৃতি সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : রিজওয়ানা হাসান কন্টেন্ট তৈরির সুযোগ দিচ্ছে পাবজি গেম পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল ইসরায়েলি হামলা ও অনাহারে গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ হাজার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তনের কারিগর: মাহফুজ আলম লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে গিয়ে উদ্ধারকারী ট্রেনও লাইনচ্যুত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ প্রেসিডেন্ট হওয়ার খবর উড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ যেসব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে আজ ফারুকীর সর্বশেষ অবস্থা জানালেন তিশা গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল শেখ হাসিনা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে: এ্যানি পাঁচ মেডিকেল কলেজে হচ্ছে বার্ন ইউনিট

সংঘর্ষের দুই দিন পর ধনু নদী থেকে ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

  • আপলোড সময় : ১০-০৩-২০২৫ ০৫:৩৬:৫৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-০৩-২০২৫ ০৫:৩৬:৫৬ অপরাহ্ন
সংঘর্ষের দুই দিন পর ধনু নদী থেকে ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোণার খালিয়াজুরীতে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনার দুই দিন পর ধনু নদী থেকে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (১০ মার্চ) বিকেলে ধনু নদীর নাওটানা এলাকা সংলগ্ন আশালিয়া ঘাট থেকে স্থানীয়দের সহায়তায় মরদেহগুলো উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস। 


খালিয়াজুরী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

নিহতরা হলেন- আটপাড়া উপজেলার রূপচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত রুস্তম আলীর ছেলে শহিদ মিয়া (৫০), মদন উপজেলার বাগজান গ্রামের রুকন মিয়া (৪৫) ও কেন্দুয়া উপজেরার রোয়াইলবাড়ি গ্রামের হৃদয় মিয়া (১৯)। এছাড়া ইয়াসিন মিয়া নামে আরও একজন নিখোঁজ রয়েছেন।



স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার (৮ মার্চ) সকালে পলো বাইচের লোকজন রসুলপুর ঘাট এলাকায় ইজারাকৃত বিলে মাছ ধরতে গেলে স্থানীয়দের সঙ্গে  বাগবিতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হন। সংঘর্ষে দুই গ্রুপের ৫০ জনের মতো মানুষ আহত হন। শতাধিক গাড়ি ভাঙচুর করা হয় ও কয়েকটি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এরপর থেকে ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই এলাকায় সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়। ঘটনার পর মদন উপজেলার রুকন মিয়া, ইয়াছিন মিয়া, আটপাড়ার শহিদ মিয়া ও কেন্দুয়ার হৃদয় মিয়াসহ বেশ কয়েকজন নিখোঁজ হন। 

কমেন্ট বক্স
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?