ঢাকা , বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ , ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে? লন্ডনে বিবিসির সাবেক সদরদপ্তরে ভয়াবহ আগুন ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ২ মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৪ সবাইকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে একই ‘প্রেমিকের’ সঙ্গে পালালেন দুই জা খাদ্য, পানি, বায়ু ও প্রকৃতি সুরক্ষায় বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : রিজওয়ানা হাসান কন্টেন্ট তৈরির সুযোগ দিচ্ছে পাবজি গেম পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ৬ সেপ্টেম্বর সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিল ছাত্রদল ইসরায়েলি হামলা ও অনাহারে গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬২ হাজার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধবিরতির কোনো প্রয়োজন নেই: ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের গুণগত পরিবর্তনের কারিগর: মাহফুজ আলম লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে গিয়ে উদ্ধারকারী ট্রেনও লাইনচ্যুত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি-লেহেঙ্গা জব্দ প্রেসিডেন্ট হওয়ার খবর উড়িয়ে দিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান বিদেশে বাংলাদেশি সব মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ যেসব জেলায় বৃষ্টি হতে পারে আজ ফারুকীর সর্বশেষ অবস্থা জানালেন তিশা গাজায় ২৪ ঘণ্টায় আরও ৭০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল শেখ হাসিনা গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে: এ্যানি পাঁচ মেডিকেল কলেজে হচ্ছে বার্ন ইউনিট

গির্জায় সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলায় সব আসামি খালাস

  • আপলোড সময় : ১৩-০৩-২০২৫ ০২:৪৮:২৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৩-২০২৫ ০২:৪৮:২৮ অপরাহ্ন
গির্জায় সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলায় সব আসামি খালাস
রাজধানীর মিরপুরের একটি গির্জায় শিক্ষক সুব্রত বৈদ্য হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত। 

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮-এর বিচারক মো. মঞ্জুরুল হোসেন রায় ঘোষণা করেন।

খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন — রিপন দাস, শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈ। এর মধ্যে প্রভুদান বাড়ৈ পলাতক। রিপন দাস ও শিমন শিকদারকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর, মিরপুরের মেথড লিস্ট চার্চে শিশুদের ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়ার পর প্রেমিকা নীপা দাসের ডাকে ৪র্থ তলায় যান সুব্রত। কিছুক্ষণ পর নীপা দাস ফোন করে সুব্রতার পরিবারকে জানায়, সুব্রত অসুস্থ। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নীপার পরিবার দাবি করে, সুব্রত হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে ময়নাতদন্তে জানা যায়, শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।

সুব্রতের বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর হত্যা মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে আদালতে মামলা করলে, আদালতের নির্দেশে থানায় মামলা রুজু করা হয়।

২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর, এসআই শাহিন মোহাম্মদ আমানুল্লাহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। কিন্তু বিচার চলাকালে নীপা দাস, তার বাবা নিবারণ দাস ও মা লিন্ডা দাস মারা যান। ফলে আদালত তাদের অব্যাহতি দেন।

১৩ বছর পর প্রমাণের অভাবে সব আসামি বেকসুর খালাস পেলেও, সুব্রতের পরিবার হতাশা প্রকাশ করেছেন।

সুবর্ণা বৈদ্য বলেন, “আমার ভাই সুব্রত হত্যার ন্যায়বিচার পাইনি। আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।”

স্থানীয়রা বলছেন, সুব্রতের অকালমৃত্যু ও তার পরিবারের লড়াই-এর চূড়ান্ত সমাধান যেন এখনো অপূরণীয় থেকে গেল।

কমেন্ট বক্স
পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?

পিত্তথলিতে পাথর কেন হয়, কারা বেশি ঝুঁকিতে?