ঢাকা , শনিবার, ০৫ এপ্রিল ২০২৫ , ২২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
মাঝরাতে লাইভে পরীমণি, বললেন কেঁচো খুঁড়তে সাপ না বেরিয়ে যায় যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ মিলবে ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসায় বাংলাদেশি রোগীদের জন্য দুয়ার খুলেছে চীন, দেশেই চিকিৎসার মান বাড়ানোর পরামর্শ টানা ৯ দিনের ছুটি শেষ হচ্ছে আজ, কাল থেকে খুলছে সরকারি অফিস মুসলিমদের বিক্ষোভে উত্তাল ভারত বিয়ে করলেন শামীম হাসান ৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার ইউক্রেনে রাশিয়ার বিমান হামলায় নিহত ১৮ দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা টিকটককে আরও ৭৫ দিন সময় দিলেন ট্রাম্প নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্র দেখতে চায় ভারত দেশের ভেতরের খেলায়ও হিজাব নিষিদ্ধের কথা ভাবছে ফ্রান্স ইউনূস-মোদি বৈঠক অনেক ফলপ্রসু হয়েছে: প্রেস সচিব মুসলিম বিদ্বেষের অভিযোগ, বয়কটের মুখে সালমানের ‘সিকান্দার’ বিবাহবার্ষিকীতে নাচের সময় হার্ট অ্যাটাক, ওয়াসিমের মৃত্যু ইনজুরির কারণে শেষ ওয়ানডে থেকে ছিটকে গেলেন চ্যাপম্যান দুর্নীতির বিরুদ্ধে যৌথভাবে লড়াইয়ে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর ২০১৫ সালের ছবি মোদিকে উপহার দিলেন ড. ইউনূস শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ জীবিকার তাগিদে ফিরছে মানুষ, ভোগান্তিহীন যাত্রায় স্বস্তি

প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট পেল ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটি

  • আপলোড সময় : ২১-০৩-২০২৫ ১০:২৬:০৬ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০৩-২০২৫ ১০:২৬:০৬ পূর্বাহ্ন
প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট পেল ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটি
ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়েছেন কির্স্টি কভেন্ট্রি। আজ বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সাধারণ সভায় সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ক্রীড়া ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচনা করেছেন তিনি। প্রথম আফ্রিকান হিসেবে আইওসিকে নেতৃত্ব দেবেন কভেন্ট্রি।

আইওসির সর্বোচ্চ পদ আসীন হয়ে আরও একটি রেকর্ড করেছেন কভেন্ট্রি। পিয়েরে দে কুবের্তাঁর পর আইওসির সবচেয়ে কনিষ্ঠ সভাপতি হয়েছেন তিনি। আধুনিক অলিম্পিক গেমসের প্রতিষ্ঠাতা ফরাসি কুবের্তাঁ ১৮৯৪ সালে আইওসি প্রতিষ্ঠা করেন এবং দুই বছর পর মাত্র ৩৩ বছর বয়সে সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।



৪১ বছর বয়সী কভেন্ট্রি জিম্বাবুয়ের সাবেক বিশ্বমানের সাঁতারু। সবসময় নিজের লক্ষ্য ও সংকল্প নিয়ে অটল থেকে এই পর্যায়ে এসেছেন তিনি।

কয়েক বছর আগে একটি ফেসবুক পোস্টে লিখেছিলেন কভেন্ট্রি লিখেছিলেন, ‘আমি যখন ৯ বছর বয়সী ছিলাম, তখন বাবাকে বলেছিলাম, আমি অলিম্পিকে গিয়ে স্বর্ণপদক জিততে চাই। তিনি আমাকে বলেছিলেন, এটি খুব কঠিন পথ হবে। অলিম্পিক দলে সুযোগ পাওয়াই কঠিন, তার ওপর আবার পদক জেতা আরও কঠিন। তবে তিনি আমার প্রতি বিশ্বাস রেখেছিলেন।’



আফ্রিকার সবচেয়ে সফল নারী অলিম্পিয়ান হিসেবে কভেন্ট্রি ২০ বছর বয়সে তার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। ২০০৪ সালে এথেন্স অলিম্পিকে ২০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে স্বর্ণপদক জয় করেন কভেন্ট্রি। চার বছর পর ২০০৮ সালের বেইজিং অলিম্পিকে তিনি আবারও স্বর্ণ জেতেন।


এই দুই স্বর্ণপদকের পাশাপাশি তিনি চারটি রৌপ্যপদক এবং একটি ব্রোঞ্জপদক জিতেছেন কভেন্ট্রি, যা তাকে ইতিহাসের সবচেয়ে সফল আফ্রিকান নারী অলিম্পিয়ান করেছে। অলিম্পিকে তার চেয়ে বেশি সাফল্য অর্জন করেছেন কেবল ইথিওপিয়ার দূরপাল্লার দৌড়বিদ তিরুনেশ দিবাবা। তিনি তিনটি স্বর্ণ এবং দুটি ব্রোঞ্জপদক জিতেছিলেন।

কমেন্ট বক্স