ঢাকা , শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫ , ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের মদের দোকানে তাণ্ডব চালিয়ে মাতাল হয়ে বাথরুমে পড়ে রইল র‍্যাকুন ঋণের চাপে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এয়ারলাইনস বেচে দিচ্ছে পাকিস্তান সৌদিতে চলচ্চিত্র উৎসবের পর্দা উঠছে কাল, আলো ছড়াবেন জোলি-ঐশ্বরিয়ারা এখনও ‘ট্রাভেল পাস’ চাননি তারেক রহমান: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আবারও সংশোধন হচ্ছে আরপিও বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ নেতৃত্বের ফয়সালা আসমান থেকে আসে: হাসনাত নতুন দুই ছানা পেল সন্তানহারা সেই মা কুকুর রাবির ৩ শিক্ষক বরখাস্ত, ২ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল তুরাগ নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার ইমরান খানের জন্য চিন্তিত ভারতীয় অভিনেত্রী মুনমুন সেন এবার ৪.১ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল রাজধানী, উৎপত্তিস্থল যেখানে গাজায় যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ শিগগিরই শুরু হবে: ট্রাম্প হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে ফেলে যাওয়া নবজাতককে সারা রাত পাহারা দিল একদল কুকুর! বিশ্বকাপ স্টেডিয়ামের পাশে প্রায় ৫শ ব্যাগে মানুষের দেহাবশেষ উদ্ধার এভারকেয়ারের পাশে উড়বে সেনা ও বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার ৪ দিন পর নীলফামারী-রংপুর রুটে বাস চলাচল শুরু ২৫ বছর আগে যা ছিলাম, এখন তার চেয়েও চাঙা বলার পরই বৈঠকে এক ঘণ্টা ঘুমালেন ট্রাম্প

তিন বছরে সর্বনিম্নে ডলারের মান

  • আপলোড সময় : ১২-০৪-২০২৫ ০৪:১৮:৫৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৪-২০২৫ ০৪:১৮:৫৭ অপরাহ্ন
তিন বছরে সর্বনিম্নে ডলারের মান
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা হিসেবে পরিচিত মার্কিন ডলারের মান গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমদানি শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর এই রেকর্ড পতন ঘটে।

বিশ্বজুড়ে লেনদেনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় মার্কিন ডলার। ফোর্বস সাময়িকী ও ডলারের সূচক (DXY) অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে ডলারের মান কমে দাঁড়ায় ৯৯ দশমিক ০১-এ। এটি এক বছরের ব্যবধানে ডলারের প্রায় ৮ শতাংশ পতনের নজির।

ফোর্বস জানায়, গত বুধবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্বের বহু দেশের ওপর নজিরবিহীন আমদানি শুল্ক আরোপ করেন। এরপরই বৈশ্বিক বাজারে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারগুলোতে ব্যাপক ধস নামে। তবে চীন ব্যতীত বাকি দেশগুলোর জন্য তিন মাসের জন্য শুল্ক স্থগিত ঘোষণা করে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়।

ডলারের মান পতনের পেছনে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কারণ, অধিকাংশ দেশের মুদ্রার মান নির্ধারিত হয় মার্কিন ডলারের সঙ্গে তুলনায়। এটিকেই বলা হয় ‘এক্সচেঞ্জ রেট’।

এক সময় অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মান মার্কিন ডলারের সঙ্গে নির্দিষ্টভাবে বেঁধে দেওয়া ছিল (১৯৯৮ সাল পর্যন্ত)। পরে তা বাতিল করা হলে এখন মুদ্রাটির মূল্য নির্ধারিত হয় চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে।

বিশ্ববাজারে যেসব মুদ্রার চাহিদা বেশি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা যেসব দেশের বেশি এবং আন্তর্জাতিক পণ্যের রপ্তানি যেসব দেশের শক্তিশালী—সেসব দেশের মুদ্রা সাধারণত বেশি শক্তিশালী হয়ে ওঠে। কিন্তু মার্কিন ডলারের মতো মুদ্রার এমন পতন বাজারে বড় ধরনের অস্থিরতার ইঙ্গিত দেয়।

কমেন্ট বক্স