ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫ , ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
জুলাই সনদ করব এটাই আমাদের লক্ষ্য : প্রধান উপদেষ্টা শাকিব খানের সঙ্গে ছবি তুলে মিষ্টি জান্নাতের ‘স্টান্টবাজি’ যে ‘জাদু’তে মোহাম্মদপুরের যানজট উধাও তাজউদ্দীন আহমদ ডিগ্রি কলেজের নাম বহালের নির্দেশনা দিনমজুর ভাড়া করে কুষ্টিয়া শহর যুবলীগের মিছিল, কোদাল-ঝুড়িসহ আটক ১০ কমলো এলপি গ্যাসের দাম জার্মানির হাসপাতালে আগুনে মৃত্যু ৩, আহত ৩৫ এবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন ক্লাসেন সিঙ্গাপুরের বৈঠকেও মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তানের জেনারেলরা, পরোক্ষ হুঁশিয়ারি চলছে হজের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি, সৌদি পৌঁছেছেন ১৩ লাখ মুসল্লি অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন নায়ক বাপ্পী বাজেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে দুঃসংবাদ বাজেট আরও ছোট হওয়া উচিত ছিল: আমীর খসরু দুদক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন হবে: অর্থ উপদেষ্টা ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে গ্রেটা থুনবার্গ এখন সমুদ্রপথে রয়েছেন নতুন বাজেটে সিগারেটের দাম বাড়ছে, নাকি কমছে! যা জানা গেলো এবার ইউক্রেনীয় ড্রোনের বিশাল বহর আকাশেই গুঁড়িয়ে দিলো রাশিয়া উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে বাজেট অনুমোদন জোলির সঙ্গে বিচ্ছেদ, ৮ বছর পর নীরবতা ভাঙলেন ব্র্যাড পিট প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন ছয় নোটের ছবি হস্তান্তর

তিন বছরে সর্বনিম্নে ডলারের মান

  • আপলোড সময় : ১২-০৪-২০২৫ ০৪:১৮:৫৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০৪-২০২৫ ০৪:১৮:৫৭ অপরাহ্ন
তিন বছরে সর্বনিম্নে ডলারের মান
বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মুদ্রা হিসেবে পরিচিত মার্কিন ডলারের মান গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমদানি শুল্ক আরোপের ঘোষণার পর এই রেকর্ড পতন ঘটে।

বিশ্বজুড়ে লেনদেনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় মার্কিন ডলার। ফোর্বস সাময়িকী ও ডলারের সূচক (DXY) অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে ডলারের মান কমে দাঁড়ায় ৯৯ দশমিক ০১-এ। এটি এক বছরের ব্যবধানে ডলারের প্রায় ৮ শতাংশ পতনের নজির।

ফোর্বস জানায়, গত বুধবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্বের বহু দেশের ওপর নজিরবিহীন আমদানি শুল্ক আরোপ করেন। এরপরই বৈশ্বিক বাজারে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ইউরোপ, আমেরিকা ও এশিয়ার প্রধান শেয়ারবাজারগুলোতে ব্যাপক ধস নামে। তবে চীন ব্যতীত বাকি দেশগুলোর জন্য তিন মাসের জন্য শুল্ক স্থগিত ঘোষণা করে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হয়।

ডলারের মান পতনের পেছনে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কারণ, অধিকাংশ দেশের মুদ্রার মান নির্ধারিত হয় মার্কিন ডলারের সঙ্গে তুলনায়। এটিকেই বলা হয় ‘এক্সচেঞ্জ রেট’।

এক সময় অস্ট্রেলিয়ান ডলারের মান মার্কিন ডলারের সঙ্গে নির্দিষ্টভাবে বেঁধে দেওয়া ছিল (১৯৯৮ সাল পর্যন্ত)। পরে তা বাতিল করা হলে এখন মুদ্রাটির মূল্য নির্ধারিত হয় চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে।

বিশ্ববাজারে যেসব মুদ্রার চাহিদা বেশি, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা যেসব দেশের বেশি এবং আন্তর্জাতিক পণ্যের রপ্তানি যেসব দেশের শক্তিশালী—সেসব দেশের মুদ্রা সাধারণত বেশি শক্তিশালী হয়ে ওঠে। কিন্তু মার্কিন ডলারের মতো মুদ্রার এমন পতন বাজারে বড় ধরনের অস্থিরতার ইঙ্গিত দেয়।

কমেন্ট বক্স
জুলাই সনদ করব এটাই আমাদের লক্ষ্য : প্রধান উপদেষ্টা

জুলাই সনদ করব এটাই আমাদের লক্ষ্য : প্রধান উপদেষ্টা