ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫ , ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত পরোয়ানা জারি হওয়া সেনা কর্মকর্তাদের বিচারের ক্ষমতা ট্রাইব্যুনালের রয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের তথ্য ফাঁসের সন্দেহ, তদন্তে কমিটি শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচিতে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান মসজিদুল আকসার খতিবের ওপর ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা আরিয়ানের বিরুদ্ধে মামলা করায় বিপাকে সমীর ওয়াংখেড়ে শিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত কিশোরগঞ্জের মাহবুব ঢাকায় সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা, তাপমাত্রা থাকবে অপরিবর্তিত ত্রাণ বিতরণ সিম্বলিক, মূল উদ্দেশ্য ছিল অবরোধ ভাঙা : শহিদুল আলম জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান দুই দিন পেছাল ভারী অস্ত্র নিয়ে পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে সংঘর্ষ গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ইসরায়েল সালিশ মনঃপূত না হওয়ায় পিটিয়ে ব্যবসায়ীকে হত্যা নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত আমি এ দোকানের ‘বান্ধা কাস্টমার’: মারজুক রাসেল নববধূর সাজে নজর কাড়লেন সেলেনা গোমেজ মক্কায় পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের যেভাবে আবদার মেটালেন মুশফিক রুক্মিণীকে বিয়ে করা নিয়ে যা বললেন দেব নারীদের জন্য তারেক রহমানের ৬ অঙ্গীকার কিছু চিহ্নিত ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া উচিত নয়: বিএনপি

পালিয়ে বিয়ে করল মেয়ে, দুঃখ-কষ্টে নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা

  • আপলোড সময় : ১৩-০৪-২০২৫ ১১:০৮:৩০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৩-০৪-২০২৫ ১১:০৮:৩০ পূর্বাহ্ন
পালিয়ে বিয়ে করল মেয়ে, দুঃখ-কষ্টে নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা
পুরো পরিবারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে পালিয়ে গিয়ে প্রেমিককে বিয়ে করেছিল মেয়ে। এরপর তাকে খুঁজে বের করে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল। তবে আদালতের কাছে মেয়ে জানায়, সে বৈধভাবে এখন বিবাহিত এবং সে তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে চায়।তবে পালিয়ে বিয়ে করায় আত্মহত্যা করেছেন ওই মেয়ের বাবা। এ ঘটনার পর থেকেই দুঃখ-কষ্ট ও বিষন্নতায় ভুগছিলেন তিনি।



ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিরে। ওই বাবার নাম ঋষিরাজ ওরফে সঞ্জু জসওয়াল। তিনি পিস্তল দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তার মরদেহ পাওয়া যায় তার বেডরুমে। ওই সময় সেখানে একটি নোটও পাওয়া যায়। যেখানে মেয়ের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন কথাবার্তা লিখে গেছেন তিনি।



ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি গতকাল শনিবার (১২ এপ্রিল) এমন মর্মান্তিক ঘটনার তথ্য জানায়।ওই নোটে তিনি লিখেছেন, “হর্ষিতা, তুমি ভুল করেছো। আমি চলে যাচ্ছি। আমি তোমাদের দুজনকে হত্যা করতে পারতাম। কিন্তু আমি কীভাবে আমার মেয়েকে হত্যা করব?”



“তুমি যা করেছো, ঠিক করোনি। আর যে আইনজীবী অল্প কিছু টাকার জন্য পুরো পরিবারকে শেষ করে দিয়েছে তার কী কোনো মেয়ে নেই? সে কি একজন বাবার কষ্ট বুঝতে পারে না? একটি পরিবার পুরো ধ্বংস হয়ে গেছে। এ সমাজে এখন আর কিছু বাকি নেই।”

এছাড়া আইনি প্রক্রিয়ারও সমালোচনা করেছেন এই বাবা। তিনি নোটে লিখেছেন, “আর্য সমাজের অধীনে যদি একটি বিয়ে বৈধ না হয়, তাহলে আদালত কীভাবে একজন মেয়েকে তার সঙ্গীর সঙ্গে যাওয়ার অনুমতি দিতে পারে? তারা আমাদের পুরো পরিবারকে শেষ করে দিয়েছে। কেউ আমার কষ্ট বোঝেনি।”

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিরঞ্জন শর্মা বলেছেন, “এটি একটি দুঃখজনক ঘটনা। পুলিশের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। প্রাপ্তবয়স্ক ওই তরুণী অন্য সম্প্রদায়ের এক ছেলেকে বিয়ে করেছিল। এ নিয়ে তার বাবা কয়েকদিন ধরে বিষন্নতায় ভুগছিলেন। সুইসাইড নোটে এগুলোর ধারণা পাওয়া গেছে।”

অপর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৃষ্ণ লালচন্দনি বলেছেন, ঋষিরাজের মেয়ে ১৫ দিন আগে প্রতিবেশী এক যুবকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিল। এরপর তাকে ইন্দোর থেকে খুঁজে বের করে আনা হয়। পরবর্তীতে ওই মেয়ে আদালতে জানায় সে তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে চায়। এ ঘটনার পর থেকে বিষন্নতায় ভোগ শুরু করে তার বাবা।

সূত্র: এনডিটিভি

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত

এ ওয়ান পলিমার ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ডিলার সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত