ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৬ , ১৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
শেষবার গুলশানের বাসায় খালেদা জিয়া খালেদা জিয়ার জানাজা কখন, কে পড়াবেন? পাকিস্তানের স্পিকার ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা আসছেন রুমিন ফারহানাকে বহিষ্কার করলো বিএনপি খালেদা জিয়ার জানাজায় যোগ দিতে ঢাকামুখী বিএনপির নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার মরদেহ এভারকেয়ার থেকে যে পথে নেওয়া হবে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকে কাতর পুরো জাতি কান্নার রোল নয়াপল্টনে, চলছে কোরআন খতম হিরো আলম যোগ দেওয়ায় দল থেকে বেরিয়ে গেলেন সাধনা রাষ্ট্রীয় শোকের মধ্যে প্রাথমিকে নিয়োগ পরীক্ষা, যা জানাল অধিদপ্তর তীব্র শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস খালেদা জিয়ার প্রয়াণে আমি শোকাহত: মমতা ব্যানার্জি মায়ের মৃ’ত্যু’তে ফেসবুকে তারেক রহমানের আবেগঘন পোষ্ট প্রথমবারের মতো অপারেশন সিঁদুরে ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করল পাকিস্তান যদি রাস্তায় কাগজ বা ময়লা পড়ে থাকে আমরা সরিয়ে দেবো: তারেক রহমান কারাবন্দি বুশরা বিবিকে নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগ শাহবাগে যানচলাচল বন্ধ, ডাইভারশনে ধীরগতিতে চলছে গাড়ি ঢাকা-৮ আসনে এনসিপির হয়ে লড়বেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন গণঅধিকারের আবু হানিফ ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়ন জমা দিলেন জামায়াত আমির

স্বায়ত্তশাসন কায়েম রাখতে তামিলনাড়ুর নতুন পদক্ষেপ

  • আপলোড সময় : ১৫-০৪-২০২৫ ০৭:১১:৪৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৫-০৪-২০২৫ ০৭:১১:৪৩ অপরাহ্ন
স্বায়ত্তশাসন কায়েম রাখতে তামিলনাড়ুর নতুন পদক্ষেপ
ভারতের কেন্দ্রীয় শাসনের হস্তক্ষেপ ঠেকাতে এবং রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন অক্ষুণ্ণ রাখতে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম. কে. স্ট্যালিন রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যকার সম্পর্ক পর্যালোচনায় উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। এই কমিটির নেতৃত্বে থাকবেন ভারতের সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি কুরিয়ান জোসেফ।

তামিলনাড়ু বিধানসভায় মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) স্ট্যালিন এই কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সাবেক আইএএস কর্মকর্তা অশোক বরদান শেট্টি এবং মু নাগরাজন।

কমিটিকে ২০২৬ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য। আর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দিতে সময় ধরা হয়েছে ২০২৮ সাল পর্যন্ত।

মুখ্যমন্ত্রী স্ট্যালিন জানিয়েছেন, এই কমিটি যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর আলোকে রাজ্য ও কেন্দ্রের সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে কাজ করবে। বিশেষ করে রাজ্যের নীতিনির্ধারণ ও প্রশাসনিক স্বাধীনতা ফেরানো এবং কেন্দ্রের অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ প্রতিরোধ করাই হবে মূল লক্ষ্য।

সাম্প্রতিক সময়ে তামিলনাড়ু সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে বেশ কিছু বিষয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে জাতীয় শিক্ষানীতিতে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার অভিযোগ এবং তা কার্যকর না করায় রাজ্যের জন্য বরাদ্দ ২,৫০০ কোটি টাকা আটকে দেওয়ার ঘটনা এই বিতর্ককে আরও বাড়িয়ে তোলে।

স্ট্যালিন সরকার একে তামিল সংস্কৃতি ও পরিচয়ের বিরুদ্ধে আঘাত হিসেবে দেখছে এবং তা প্রতিহত করতে রাজ্য সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করেছে।

কমেন্ট বক্স