খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপ-উপাচার্য শেখ শরীফুল আলম জানিয়েছেন, তিনি পদত্যাগ করেননি এবং তাকে পদত্যাগ করতেও বলা হয়নি।
বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য পদত্যাগ করেছেন— এমন খবর বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর শেখ শরীফুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, “আমি গতকাল রাত ১০টায় ক্যাম্পাস থেকে বেরিয়েছি। তবে কোনো কাগজে স্বাক্ষর করিনি। এটা অব্যাহতি হতে পারে।”
তিনি আরও বলেন, “আমাদের যদি বলা হতো ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে পদত্যাগ করতেই হবে, তাহলে আমরা করতাম। কিন্তু আমি কোনো পদত্যাগপত্র দেইনি।”
ইউজিসির তদন্ত টিমের বিষয়ে তিনি বলেন, “তারা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করেছে, ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলেছে। আমার সঙ্গে কথা বলেছে বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে ৫টা পর্যন্ত। তাদের প্রশ্নে আমি কোনো ত্রুটি, স্বচ্ছতা বা নিষ্ঠার অভাব দেখিনি। আমি প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের কল্যাণেই কাজ করেছি।”
তবে বুধবার রাতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কুয়েট উপাচার্য ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য ড. শেখ শরীফুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।