শীর্ষে রাখা হয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ‘র’-এর সাবেক ডিরেক্টর অলোক জোশীকে। সূত্র বলছে, ‘যুদ্ধ পরিকল্পনা’র বাস্তব রূপ দিতেই এমন পুনর্গঠন।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানাচ্ছে, এই নতুন সাত সদস্যের উপদেষ্টা দলে রয়েছেন সেনা, বিমান, ও নৌবাহিনীর হেভিওয়েট সাবেক আধিকারিকরা।
- সাবেক ওয়েস্টার্ন এয়ার কমান্ডার এয়ার মার্শাল পিএম সিনহা
- সাবেক সাউদার্ন আর্মি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ কে সিং
- রিয়ার অ্যাডমিরাল মন্টি খান্না
- সাবেক দুই আইপিএস রাজীবরঞ্জন বর্মা ও মনমোহন সিংহ
পহেলগাঁওয়ের নির্জন প্রেক্ষাপটে একের পর এক বৈঠক আর নিরাপত্তা গঠনতন্ত্রে এমন পুনর্গঠন—এখন প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি যুদ্ধ আসন্ন?
মঙ্গলবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে হাইভোল্টেজ বৈঠক। হাজির তিন বাহিনীর প্রধান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থাগুলোর খবর, সেনাকে দেওয়া হয়েছে ‘খোলা ছাড়পত্র’। কীভাবে, কোথায়, কবে আঘাত হানতে হবে—পুরো বিষয়েই সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা সেনার হাতে।
প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন—সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এবার হবে নির্দয় অভিযান। সেনার পেশাদারিত্বের উপর রয়েছে তার পূর্ণ আস্থা।
বৈঠকের ঠিক পরেই নিরাপত্তা পর্ষদে এই বড়সড় রদবদল। পর্যালোচক মহলের মতে, সব মিলিয়ে ভারত এখন ‘স্ট্রাইক মোড’-এ।