ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫ , ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ‘সরি টু সে, আগের গভর্নররা সরকারের এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন’ উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ উদ্বিগ্ন আলোচনায় ফিরতে হলে হামলার চিন্তা বাদ দিতে হবে: যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি মেসিকে হারানোর পর তার জার্সি, শর্টস, জুতা সবই নিয়ে গেলেন দেম্বেলে ৩০০ ফাঁদসহ হরিণ শিকারি দলের উপপ্রধান গ্রেপ্তার ‘পুতিন চান ইউক্রেন আত্মসমর্পণ করুক’ ভুলে ম্যাগাজিন নিয়ে যায় আসিফ, আর যেন এমন না হয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ জব্দ, একজনের কারাদণ্ড শেফালি জরিওয়ালার মৃত্যু: পুলিশের সন্দেহের কেন্দ্রে অ্যান্টি-এজিং ড্রাগ ও উপোস ল্যান্ডমাইন বিরোধী চুক্তি থেকে সরে আসছে ইউক্রেন আমি মরি নাই, জানালেন মাহিয়া মাহি সুদানে স্বর্ণখনি ধসে নিহত ৫০ ৩ হাজার ৮৪১ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন দিলো দক্ষিণ সিটি ইরান দূতাবাসে শোক বইয়ে জামায়াতের স্বাক্ষর, ইসরায়েলের আগ্রাসনের নিন্দা ভাইয়ের মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ চিরঞ্জিত ধর্ষণের ঘটনায় বিজেপি নেতার কটাক্ষ—‘মমতার বাংলায় আপনাকে স্বাগতম!’ স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই হতে পারে বড় শাস্তি! শ্যালকের চাকুর আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যু সমাজে কোটিপতি থাকা ঠিক নয় : জোহরান মামদানি

আদানিকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

  • আপলোড সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৮:৪৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৯-১১-২০২৪ ০৮:৪৭:৩৪ পূর্বাহ্ন
আদানিকে ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ
ভারতের আদানি গ্রুপকে বিদ্যুতের বকেয়া বিল বাবদ ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। দেশটির ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানির গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে যাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখা হয়, তারই অংশ হিসেবে এই বিদ্যুৎ বিলের বকেয়ার কিছু অংশ পরিশোধ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদানি গ্রুপ বিদ্যুতের বকেয়া হিসেবে বাংলাদেশের কাছে পাওনা ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নানা কারণে সেই বকেয়া পরিশোধে জটিলতা তৈরি হয়। কিছুদিন আগে আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনে। এই অবস্থার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ১৭৩ মিলিয়ন ডলারের একটি নতুন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) জারি করেছে। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের তরফ থেকে এটি আদানি পাওয়ারকে দেওয়া তৃতীয় এলসি। বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই এলসি দেওয়া হয়েছে, ভারতের আইসিআইসিআই ব্যাংককে। আগের এলসিগুলো বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ছিল না।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে আদানি পাওয়ারের দুটি ইউনিট রয়েছে, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা মোট ১৬০০ মেগাওয়াট। এর পুরোটাই আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে রপ্তানি করে। এই বিদ্যুৎ বাংলাদেশের চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ করে। কোম্পানিটির কাছ থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনতে ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটি করেছিল। যা ছিল এক অসম চুক্তি। সব সুবিধা দেওয়া হয় আদানিকে। যা নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়। আদানির সঙ্গে একপেশে চুক্তি অনুযায়ী, তাদেরকে প্রতি মাসে ৯৫ থেকে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হয় বাংলাদেশকে।

সমালোচকরা বলেছেন, ভারতের সহায়তায় শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ আদানির গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুত্ ক্রয়ের এই চুক্তি করা হয়েছিল। যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। আর দায় মেটাতে হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণকে।

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানের সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ