ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
‘পুতিন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারে দ্বিধা করবেন না’ জাতীয় দলে ফেরা নিয়ে মুখ খুললেন সাকিব প্রথমবার আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো রাশিয়া বাংলাদেশকে ৩০ হাজার টন সার দিবে রাশিয়া খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত: প্রধান উপদেষ্টা মোদি–আদানি দুজনেই দুর্নীতিগ্রস্ত: সংবাদ সম্মেলনে রাহুলের অভিযোগ প্রীতি ম্যাচ খেলতে ভারতে আসছে আর্জেন্টিনা নতুন কমিশন জনগণের ভোটাধিকার ফেরানোর কাজ করবে, এটাই চাওয়া: মির্জা আব্বাস ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে থাকায় রাসিকের ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি সেনাকুঞ্জে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগের পর আদানি গ্রুপের শেয়ারে ধস ব্যারিস্টার সুমনকে লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপ লিখে রাখেন, আমি আবারও এমপি-মন্ত্রী হবো : শাহজাহান ওমর আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন বাহারুল আলম মূল সড়কে না হলেও অলিগলিতে চলার অনুমতি চান অটোরিকশা চালকরা নতুন সিইসি হলেন সাবেক সচিব নাসির উদ্দীন নির্বাচন কমিশনার হলেন যারা বার্সার প্রস্তাব পেয়েও যে কারণে যোগ দেননি বুফন মারা গেছেন সাবেক ব্রিটিশ উপ-প্রধানমন্ত্রী জন প্রেসকট রিকশাচালকদের হটালো সেনাবাহিনী, যানচলাচল শুরু রামপুরায়

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদার আপিল শুনানি শুরু

  • আপলোড সময় : ১০-১১-২০২৪ ১০:১১:১৯ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১০-১১-২০২৪ ১০:১১:১৯ পূর্বাহ্ন
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদার আপিল শুনানি শুরু
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানি শুরু হয়েছে।রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।গত ৩ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানির জন্য ১০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন চেম্বার আদালত।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে এ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আখতারুজ্জামান। 

একইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অপর পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।বাকি চার আসামি হলেন সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক এমপি ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান। এর মধ্যে পলাতক আছেন তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। পরে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের  হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ-টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।

কমেন্ট বক্স
‘পুতিন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারে দ্বিধা করবেন না’

‘পুতিন পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারে দ্বিধা করবেন না’