ইউক্রেন প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দূরপাল্লার ‘এটিএসিএমএস’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালিয়েছে। এই হামলা রাশিয়ার ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে সংঘটিত হয় এবং এর জবাবে ক্রেমলিন নতুন সতর্কতা জারি করেছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেন ছয়টি ‘এটিএসিএমএস’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে, যার মধ্যে পাঁচটি প্রতিরোধ করা হয়। একটি ক্ষেপণাস্ত্র ব্রায়ানস্কে একটি সামরিক স্থাপনার খোলা জায়গায় পড়ে আগুন ধরায়, তবে বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। রুশ কর্মকর্তারা এ হামলাকে পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে সংঘাত বাড়ানোর প্রচেষ্টা বলে উল্লেখ করেছেন।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, এ ধরনের হামলা ন্যাটো এবং রাশিয়ার মধ্যে সরাসরি সংঘাতের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এক ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেছেন, যাতে দূরপাল্লার হামলার জবাবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এটি রাশিয়ার পারমাণবিক প্রতিক্রিয়ার পরিধি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
ইউক্রেনের পক্ষ থেকে এই হামলার সত্যতা সরাসরি নিশ্চিত করা হয়নি। তবে কিয়েভের মিডিয়া জানিয়েছে, এই হামলা ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে একটি গোলাবারুদের ডিপো লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল।
বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, এই পরিস্থিতি পারমাণবিক উত্তেজনা বাড়াতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি তৈরি করবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্বিগ্নভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইউক্রেন ছয়টি ‘এটিএসিএমএস’ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে, যার মধ্যে পাঁচটি প্রতিরোধ করা হয়। একটি ক্ষেপণাস্ত্র ব্রায়ানস্কে একটি সামরিক স্থাপনার খোলা জায়গায় পড়ে আগুন ধরায়, তবে বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। রুশ কর্মকর্তারা এ হামলাকে পশ্চিমা অস্ত্র সরবরাহের মাধ্যমে সংঘাত বাড়ানোর প্রচেষ্টা বলে উল্লেখ করেছেন।
রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেছেন, এ ধরনের হামলা ন্যাটো এবং রাশিয়ার মধ্যে সরাসরি সংঘাতের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। অন্যদিকে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এক ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেছেন, যাতে দূরপাল্লার হামলার জবাবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এটি রাশিয়ার পারমাণবিক প্রতিক্রিয়ার পরিধি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
ইউক্রেনের পক্ষ থেকে এই হামলার সত্যতা সরাসরি নিশ্চিত করা হয়নি। তবে কিয়েভের মিডিয়া জানিয়েছে, এই হামলা ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে একটি গোলাবারুদের ডিপো লক্ষ্য করে চালানো হয়েছিল।
বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, এই পরিস্থিতি পারমাণবিক উত্তেজনা বাড়াতে পারে, যা আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য গুরুতর হুমকি তৈরি করবে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্বিগ্নভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে।