ঢাকার ধামরাইয়ের গ্রাফিক্স টেক্সটাইল নামক একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকবাহী বাসের সঙ্গে একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৪ জন পোশাক শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ৪০ জন। তাদের মধ্যে ১০-১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বুধবার (২০ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে ধামরাই-সাটুরিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের খাগুরতা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তিনি হলেন ধামরাইয়ের আমতা ইউনিয়নের বড় জেঠাইল গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে পোশাক শ্রমিক জাহাঙ্গীর আলম (২৬)। অপর নিহত তিন নারী পোশাক শ্রমিকের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাদের লাশ পরিবারের লোকজন নিয়ে গেছে।
ওই পোশাক কারখানার শ্রমিক, পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ধামরাইয়ের শ্রীরামপুর গ্রাফিক্স টেক্সটাইল পোশাক কারখানাটি রাত ৯টায় ছুটি হয়। এরপর ধামরাইয়ের বালিয়াগামী একটি শ্রমিকবাহী বাস ধামরাই-সাটুরিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের খাগুরতা এলাকায় পৌঁছালে অপরদিক থেকে আসা ইটভর্তি একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন নারী শ্রমিক নিহত হন। আহত হন বাসের আরও অন্তত ৪১ জন শ্রমিক। তাদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়। এদের মধ্যে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক পোশাকশ্রমিক কালামপুর পপুলার ডিজিটাল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই পোশাক কারখানার শ্রমিক মনির হোসেন জানান, নিহত জাহাঙ্গীর আলম আমার মামাতো ভাই। আমরা দুইজনই গ্রাফিক্স টেক্সটাইল কারখানায় চাকরি করি। আমি পেছনের বাসে ছিলাম। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আমি তিন নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করি। তাদের পরিচয় জানতে পারিনি। আর আমার মামাতো ভাই হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। স্থানীয়রা জানান, ১০-১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম তিন নারী শ্রমিকসহ চারজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ পৌঁছানোর আগেই তিন নারীর লাশ তার স্বজনরা নিয়ে গেছেন। পরে হাসপাতালে নিহত জাহাঙ্গীর আলমের লাশও তার পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ওই পোশাক কারখানার শ্রমিক, পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ধামরাইয়ের শ্রীরামপুর গ্রাফিক্স টেক্সটাইল পোশাক কারখানাটি রাত ৯টায় ছুটি হয়। এরপর ধামরাইয়ের বালিয়াগামী একটি শ্রমিকবাহী বাস ধামরাই-সাটুরিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের খাগুরতা এলাকায় পৌঁছালে অপরদিক থেকে আসা ইটভর্তি একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিন নারী শ্রমিক নিহত হন। আহত হন বাসের আরও অন্তত ৪১ জন শ্রমিক। তাদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হয়। এদের মধ্যে জাহাঙ্গীর আলম নামে এক পোশাকশ্রমিক কালামপুর পপুলার ডিজিটাল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই পোশাক কারখানার শ্রমিক মনির হোসেন জানান, নিহত জাহাঙ্গীর আলম আমার মামাতো ভাই। আমরা দুইজনই গ্রাফিক্স টেক্সটাইল কারখানায় চাকরি করি। আমি পেছনের বাসে ছিলাম। দুর্ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে আমি তিন নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করি। তাদের পরিচয় জানতে পারিনি। আর আমার মামাতো ভাই হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। স্থানীয়রা জানান, ১০-১২ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম তিন নারী শ্রমিকসহ চারজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ পৌঁছানোর আগেই তিন নারীর লাশ তার স্বজনরা নিয়ে গেছেন। পরে হাসপাতালে নিহত জাহাঙ্গীর আলমের লাশও তার পরিবারের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।