বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার কারণে বিভিন্ন সময়ে ব্যাটারিচালিত রিকশা, অটোরিকশা বা ইজিবাইক বন্ধের ঘোষণা দিলেও তা কার্যকর করতে পারেনি সরকার। বরং রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা বন্ধের ঘোষণার পর দুদিন ধরে আন্দোলন চলছে বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে। তাদের দাবি, মূল সড়কে না হলেও অলিগলিতে তাদের চলার অনুমতি দিতে হবে। এদিকে, বিভিন্ন মোড়ে অবস্থানের কারণে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।
ব্যাটারিচালিত তিন চাকার বাহন বন্ধে উচ্চ আদালতের দেয়া নির্দেশের পর বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মত আন্দোলনে এসব বাহন চালিয়ে জীবিকানির্বাহ করা মানুষ। সকাল ১০টা থেকেই রাজধানীর মোড়ে মোড়ে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি নিয়ে স্লোগান দেন তারা। বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় একের পর এক মিছিল।
ব্যাটারিচালিত অটো চালকদের দাবি, মহাসড়কে না হলেও অন্তত অলিগলিতে তাদের চলতে না দিলে পরিবারের খরচ মেটাতে না পারার সঙ্গে ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়বেন তারা। প্রয়োজন পড়লে আগে এসব যানবাহন আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়ারও দাবি তাদের। তবে এমন হঠাৎ সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ তারা।
যদিও পায়ে চালানো রিকশা চালকদের রয়েছে ভিন্ন মত। তারা চান সুষ্ঠু স্বাভাবিক জীবনযাপন।এদিকে আড়াই ঘণ্টা অবস্থানের পর ঊর্ধ্বতনদের জানানোর আশ্বাসে আগারগাঁও থেকে সরে যান অবস্থানকারীরা। এছাড়াও মহাখালী, মালিবাগ, মোহাম্মদপুর, মাজার রোড এবং মিরপুর-১০ এলাকায় অবস্থান করছেন আন্দোলনকারীরা। এতে তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।জরুরি সেবার বাহনগুলোকে ছাড় দেয়া হলেও মহাখালী এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর এবং ইট-পাটকেল ছোড়াছুড়ির মতো ঘটনাও ঘটে। এতে নিজেদের তৎপরতা বাড়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
প্যাডেল চালিত রিকশা চালকদের গড়া ‘বৃহত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশন রিকশা মালিক ঐক্যজোট’র পক্ষ থেকে করা এক রিটের শুনানি শেষে গেল ১৯ নভেম্বর তিনদিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা ঢাকা মহানগরীতে বন্ধের আদেশের পর থেকেই নিজেদের দাবি নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মসূচি পালন করছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা।
ব্যাটারিচালিত তিন চাকার বাহন বন্ধে উচ্চ আদালতের দেয়া নির্দেশের পর বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মত আন্দোলনে এসব বাহন চালিয়ে জীবিকানির্বাহ করা মানুষ। সকাল ১০টা থেকেই রাজধানীর মোড়ে মোড়ে অবস্থান নিয়ে নিজেদের দাবি নিয়ে স্লোগান দেন তারা। বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয় একের পর এক মিছিল।
ব্যাটারিচালিত অটো চালকদের দাবি, মহাসড়কে না হলেও অন্তত অলিগলিতে তাদের চলতে না দিলে পরিবারের খরচ মেটাতে না পারার সঙ্গে ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়বেন তারা। প্রয়োজন পড়লে আগে এসব যানবাহন আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়ারও দাবি তাদের। তবে এমন হঠাৎ সিদ্ধান্ত মানতে নারাজ তারা।
যদিও পায়ে চালানো রিকশা চালকদের রয়েছে ভিন্ন মত। তারা চান সুষ্ঠু স্বাভাবিক জীবনযাপন।এদিকে আড়াই ঘণ্টা অবস্থানের পর ঊর্ধ্বতনদের জানানোর আশ্বাসে আগারগাঁও থেকে সরে যান অবস্থানকারীরা। এছাড়াও মহাখালী, মালিবাগ, মোহাম্মদপুর, মাজার রোড এবং মিরপুর-১০ এলাকায় অবস্থান করছেন আন্দোলনকারীরা। এতে তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ।জরুরি সেবার বাহনগুলোকে ছাড় দেয়া হলেও মহাখালী এলাকায় গাড়ি ভাঙচুর এবং ইট-পাটকেল ছোড়াছুড়ির মতো ঘটনাও ঘটে। এতে নিজেদের তৎপরতা বাড়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।
প্যাডেল চালিত রিকশা চালকদের গড়া ‘বৃহত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশন রিকশা মালিক ঐক্যজোট’র পক্ষ থেকে করা এক রিটের শুনানি শেষে গেল ১৯ নভেম্বর তিনদিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা ঢাকা মহানগরীতে বন্ধের আদেশের পর থেকেই নিজেদের দাবি নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মসূচি পালন করছেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকরা।