ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) সানজিদা আফরিনসহ পুলিশের ৩৫ কর্মকর্তাকেকে বদলি করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ বদলি করা হয়।প্রজ্ঞাপনসূত্রে জানা যায়, এডিসি সানজিদা আফরিনকে রংপুর পিটিসিতে (পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার) বদলি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ছাত্রলীগের ২ নেতাকে শাহবাগ থানায় মারধর করেন এডিসি হারুন। ওই ঘটনার জেরে রাতে শাহবাগ থানার সামনে ভিড় করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে মধ্যরাতে থানায় গিয়ে ঘটনার মীমাংসা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশের কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় আলোচনায় উঠে আসে পুলিশ কর্মকর্তা সানজিদার নাম।পরদিন রমনা বিভাগ থেকে প্রত্যাহার করে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয় এডিসি হারুন অর রশিদকে। এরপর একইদিন তাকে ২ বার বদলির আদেশ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করার পর তাকে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছিল। পরে তাকে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়।
ঘটনার সূত্রপাতের বিষয়ে রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হকের স্ত্রী ডিএমপির এডিসি (অতিরিক্ত উপকমিশনার) সানজিদা আফরিন এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি চিকিৎসা নিতে ওই দিন সন্ধ্যায় বারডেম হাসপাতালে গিয়েছিলেন। চিকিৎসকের সাক্ষাৎ পেতে তিনি সহকর্মী হিসেবে এডিসি হারুন অর রশিদের সহায়তা নেন। এ সময় কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে এসে এডিসি হারুনকে মারধর করেন তার স্বামী আজিজুল।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর রাতে ছাত্রলীগের ২ নেতাকে শাহবাগ থানায় মারধর করেন এডিসি হারুন। ওই ঘটনার জেরে রাতে শাহবাগ থানার সামনে ভিড় করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে মধ্যরাতে থানায় গিয়ে ঘটনার মীমাংসা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশের কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় আলোচনায় উঠে আসে পুলিশ কর্মকর্তা সানজিদার নাম।পরদিন রমনা বিভাগ থেকে প্রত্যাহার করে ডিএমপির সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয় এডিসি হারুন অর রশিদকে। এরপর একইদিন তাকে ২ বার বদলির আদেশ দেওয়া হয়। পরবর্তীতে হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। বরখাস্ত করার পর তাকে পুলিশ অধিদপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছিল। পরে তাকে রংপুর রেঞ্জের ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়।
ঘটনার সূত্রপাতের বিষয়ে রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হকের স্ত্রী ডিএমপির এডিসি (অতিরিক্ত উপকমিশনার) সানজিদা আফরিন এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি চিকিৎসা নিতে ওই দিন সন্ধ্যায় বারডেম হাসপাতালে গিয়েছিলেন। চিকিৎসকের সাক্ষাৎ পেতে তিনি সহকর্মী হিসেবে এডিসি হারুন অর রশিদের সহায়তা নেন। এ সময় কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালে এসে এডিসি হারুনকে মারধর করেন তার স্বামী আজিজুল।