অন্তর্বর্তী সরকারের সদ্য গঠিত নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) এরই মধ্যে স্বাগত জনিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। এ কমিশন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেবে বলেও প্রত্যাশা দলগুলোর নেতাদের। নিয়োগ পেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনও একটি সুন্দর নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এত মানুষের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।’ নতুন এই কমিশন শপথ নিতে যাচ্ছে আগামীকাল রোববার। দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ নবনিযুক্ত পাঁচ কমিশনারের শপথ পড়াবেন বলে প্রধান বিচারপতির দপ্তর জানিয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, নির্বাচন কমিশন গঠনের মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এদিকে নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের চ্যালেঞ্জ এবং অগ্রাধিকার কী হতে পারে, তা নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে। নির্বাচন বিশ্লেষকরা বলছেন, ভোটের নামে বিগত তিনটি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে চরম তামাশা করা হয়েছে। ভোটের কথা বলা হলেও এসব নির্বাচনে জনগণ ছিল ভোটাধিকার বঞ্চিত। ইসি এবং ভোটের প্রতি রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষের আস্থা উঠে গেছে। সেজন্য ভোটের প্রতি মানুষের আস্থা ফেরানোই নতুন কমিশনের মূল কাজ হবে। মানুষকে ভোটে আনাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ। সেটি অর্জনে ইসির কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যন্ত কোনো স্তরে কর্তৃত্ববাদী কেউ থাকলে তাদের সরিয়ে প্রশাসন ঢেলে সাজাতে হবে কমিশনকে।
এদিকে নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর তাদের চ্যালেঞ্জ এবং অগ্রাধিকার কী হতে পারে, তা নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে। নির্বাচন বিশ্লেষকরা বলছেন, ভোটের নামে বিগত তিনটি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সঙ্গে চরম তামাশা করা হয়েছে। ভোটের কথা বলা হলেও এসব নির্বাচনে জনগণ ছিল ভোটাধিকার বঞ্চিত। ইসি এবং ভোটের প্রতি রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষের আস্থা উঠে গেছে। সেজন্য ভোটের প্রতি মানুষের আস্থা ফেরানোই নতুন কমিশনের মূল কাজ হবে। মানুষকে ভোটে আনাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ। সেটি অর্জনে ইসির কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যন্ত কোনো স্তরে কর্তৃত্ববাদী কেউ থাকলে তাদের সরিয়ে প্রশাসন ঢেলে সাজাতে হবে কমিশনকে।