বাংলাদেশের জনগণ ভারতের ভিসা নীতি নিয়ে অসন্তুষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
তিনি বলেছেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে, আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো এবং মজবুত সম্পর্ক চাই। কোনও সম্পর্কের ক্ষেত্রে একে অপরকে শোনা এবং বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশি জনগণ ভারতের ভিসা সংক্রান্ত সীমাবদ্ধ নীতির প্রতি অসন্তুষ্ট, এটা ভারতীয় সরকার অবশ্যই শুনেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের বিষয়ে অবহিত করতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ভারত স্পষ্টভাবে বলে আসছে যে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত তারা কিছু করতে পারবে না। আমি মনে করি না যে, বাংলাদেশে এমন কোনও পরিস্থিতি আছে, যার কারণে কোনও বিদেশি দেশ ভিসা সীমাবদ্ধ করতে পারে। কারণ অন্য কোনও দেশ এই ধরনের কোনও সীমাবদ্ধতা আরোপ করেনি। আমাদের জন্য এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, যাদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার ওপর নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে, তাদের কেউ কেউ হয়তো ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। হয়তো এটিই ভারত সরকারের পরিবর্তিত পরিস্থিতি বলতে বোঝানো হচ্ছে, আমরা নিশ্চিত নই। কারণ অন্য কোনও দেশ যেমন- আমেরিকা, ইউএই, বা জাপান এই ধরনের ভিসা সীমাবদ্ধতা আরোপ করেনি। হয়তো ভারত সরকার তাদের নীতি পুনর্বিবেচনা করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি না বাংলাদেশ সরকার এখনও ভারত সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে পরিস্থিতি বদলানোর কোনও উদ্যোগ নিয়েছে। কারণ এটি এখনও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার অগ্রাধিকারের বিষয় হয়ে ওঠেনি, যুক্ত করেন তিনি।
তিনি বলেছেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি যে, আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো এবং মজবুত সম্পর্ক চাই। কোনও সম্পর্কের ক্ষেত্রে একে অপরকে শোনা এবং বুঝতে পারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশি জনগণ ভারতের ভিসা সংক্রান্ত সীমাবদ্ধ নীতির প্রতি অসন্তুষ্ট, এটা ভারতীয় সরকার অবশ্যই শুনেছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের বিষয়ে অবহিত করতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ভারত স্পষ্টভাবে বলে আসছে যে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত তারা কিছু করতে পারবে না। আমি মনে করি না যে, বাংলাদেশে এমন কোনও পরিস্থিতি আছে, যার কারণে কোনও বিদেশি দেশ ভিসা সীমাবদ্ধ করতে পারে। কারণ অন্য কোনও দেশ এই ধরনের কোনও সীমাবদ্ধতা আরোপ করেনি। আমাদের জন্য এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, যাদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার ওপর নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে, তাদের কেউ কেউ হয়তো ভারতে আশ্রয় নিয়েছে। হয়তো এটিই ভারত সরকারের পরিবর্তিত পরিস্থিতি বলতে বোঝানো হচ্ছে, আমরা নিশ্চিত নই। কারণ অন্য কোনও দেশ যেমন- আমেরিকা, ইউএই, বা জাপান এই ধরনের ভিসা সীমাবদ্ধতা আরোপ করেনি। হয়তো ভারত সরকার তাদের নীতি পুনর্বিবেচনা করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, আমি মনে করি না বাংলাদেশ সরকার এখনও ভারত সরকারের সঙ্গে এই বিষয়ে পরিস্থিতি বদলানোর কোনও উদ্যোগ নিয়েছে। কারণ এটি এখনও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার অগ্রাধিকারের বিষয় হয়ে ওঠেনি, যুক্ত করেন তিনি।