অবশেষে সুদিন ফিরছে চট্টগ্রামের পোশাক শিল্পে। ঢাকার শিল্পাঞ্চলের অস্থিরতার শঙ্কায় বিনিয়োগকারীরা এখন বন্দরনগরীর দিকে ঝুঁকছেন। কাঁচামাল আমদানি ও রপ্তানির ক্ষেত্রে বন্দরের সুবিধা কাজে লাগিয়ে নতুন শিল্প কারখানা গড়ে তুলছেন তারা। পুরনো কারখানা ভাড়া নেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে জমি কিনেও শিল্প স্থাপন শুরু হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ইপিজেডসহ বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে ভোর থেকেই কর্মস্থলের পথে ছুটছেন লাখো শ্রমিক। দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারা।
একসময় চট্টগ্রামে ৭০০-৮০০ পোশাক কারখানা থাকলেও নানা জটিলতায় তা নেমে আসে ২৫০-তে। তবে সংকট কাটিয়ে এখন আবার বাড়ছে কারখানার সংখ্যা। বর্তমানে চট্টগ্রাম ইপিজেড, কর্ণফুলী ইপিজেড, এবং কোরিয়ান ইপিজেডসহ নগরীর বিভিন্ন স্থানে প্রায় সাড়ে ৪০০ কারখানা চালু রয়েছে। এসব কারখানায় কাজ করছেন ৭-৮ লাখ শ্রমিক।
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, ঢাকা ও আশপাশের শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ ও লোকসানের শঙ্কায় তারা চট্টগ্রামে নতুন করে বিনিয়োগ করছেন।
চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ সুলাইমান বলেন, "শিল্প মালিকরা যাতে বিনিয়োগের পর নিরাপদে ব্যবসা করতে পারেন, সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি। নিয়মিত টহল ও অন্যান্য নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছি।"
এদিকে, কক্সবাজারের ব্যবসায়ীরাও চট্টগ্রামের মতো আশার আলো দেখছেন। মহেশখালীর মাতারবাড়ি বন্দরের কার্যক্রম শুরু হলে এই অঞ্চলে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার খুলবে বলে তারা আশা করছেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে বিজিএমইএ অন্তর্ভুক্ত ২৫০-এর বেশি পোশাক কারখানা ৫৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। পাশাপাশি ইপিজেড ও বিকেএমইএ অন্তর্ভুক্ত কারখানাগুলোর রপ্তানিও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চট্টগ্রামের ইপিজেডসহ বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে ভোর থেকেই কর্মস্থলের পথে ছুটছেন লাখো শ্রমিক। দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারা।
একসময় চট্টগ্রামে ৭০০-৮০০ পোশাক কারখানা থাকলেও নানা জটিলতায় তা নেমে আসে ২৫০-তে। তবে সংকট কাটিয়ে এখন আবার বাড়ছে কারখানার সংখ্যা। বর্তমানে চট্টগ্রাম ইপিজেড, কর্ণফুলী ইপিজেড, এবং কোরিয়ান ইপিজেডসহ নগরীর বিভিন্ন স্থানে প্রায় সাড়ে ৪০০ কারখানা চালু রয়েছে। এসব কারখানায় কাজ করছেন ৭-৮ লাখ শ্রমিক।
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, ঢাকা ও আশপাশের শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ ও লোকসানের শঙ্কায় তারা চট্টগ্রামে নতুন করে বিনিয়োগ করছেন।
চট্টগ্রাম শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ সুলাইমান বলেন, "শিল্প মালিকরা যাতে বিনিয়োগের পর নিরাপদে ব্যবসা করতে পারেন, সেই পরিবেশ নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করছি। নিয়মিত টহল ও অন্যান্য নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছি।"
এদিকে, কক্সবাজারের ব্যবসায়ীরাও চট্টগ্রামের মতো আশার আলো দেখছেন। মহেশখালীর মাতারবাড়ি বন্দরের কার্যক্রম শুরু হলে এই অঞ্চলে সম্ভাবনার নতুন দুয়ার খুলবে বলে তারা আশা করছেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে বিজিএমইএ অন্তর্ভুক্ত ২৫০-এর বেশি পোশাক কারখানা ৫৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। পাশাপাশি ইপিজেড ও বিকেএমইএ অন্তর্ভুক্ত কারখানাগুলোর রপ্তানিও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।