নতুন গুঁড়ের গন্ধে ভরা শীতে পিঠার উৎসব বসে যেন। নারিকেল, গুড় আর চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি হয় বেশিরভাগ পিঠা। একেকদিন একেকরকম পিঠা থাকে পাতে। ব্যস্ততায় ভরা সময়ে একটুখানি অবসর বের করে তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু পুলি পিঠা। চলুন রেসিপি জেনে নেয়া যাক-
তৈরি করতে যা লাগবে
চালের গুঁড়া ৪ কাপ
নারিকেল ২ কাপ
খেজুর গুড় ১ কাপ
পানি ৩ কাপ
লবণ পরিমাণমতো।
যেভাবে তৈরি করবেন
বাড়িতে স্টিমার থাকলে তাতে পানি দিয়ে চুলায় চাপিয়ে দিন। স্টিমার না থাকলেও সমস্যা নেই, একটি হাঁড়ির মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে পানি দিয়ে চুলায় বসান। এবার একটি পাত্রে কোরানো নারিকেল ও গুড় একসঙ্গে জ্বাল দিতে হবে। মিশ্রণটি আঠালো হলে চুলা বন্ধ করে নামিয়ে নিতে হবে।পিঠার ডো তৈরির জন্য একটি হাঁড়িতে পানি ও সামান্য লবণ দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলে চালের গুঁড়া দিয়ে নাড়তে হবে। ভালোভাবে মিশে গেলে নামিয়ে নিন। এরপর ভালোভাবে মথে ডো তৈরি করে নিন।ডো থেকে ছোট ছোট রুটির মতো তৈরি করে নিন। রুটির মধ্যে নারিকেলের পুর দিয়ে ভাঁজ করে মুখ বন্ধ করে দিন। চাইলে ছাঁচেও তৈরি করতে পারেন।
এবার পিঠাগুলো হাঁড়ি বা স্টিমারে ভাপে দিন। প্রায় ত্রিশ মিনিট সময় লাগতে পারে। সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু পুলি পিঠা।
তৈরি করতে যা লাগবে
চালের গুঁড়া ৪ কাপ
নারিকেল ২ কাপ
খেজুর গুড় ১ কাপ
পানি ৩ কাপ
লবণ পরিমাণমতো।
যেভাবে তৈরি করবেন
বাড়িতে স্টিমার থাকলে তাতে পানি দিয়ে চুলায় চাপিয়ে দিন। স্টিমার না থাকলেও সমস্যা নেই, একটি হাঁড়ির মুখে পাতলা কাপড় বেঁধে পানি দিয়ে চুলায় বসান। এবার একটি পাত্রে কোরানো নারিকেল ও গুড় একসঙ্গে জ্বাল দিতে হবে। মিশ্রণটি আঠালো হলে চুলা বন্ধ করে নামিয়ে নিতে হবে।পিঠার ডো তৈরির জন্য একটি হাঁড়িতে পানি ও সামান্য লবণ দিয়ে জ্বাল দিতে হবে। ফুটে উঠলে চালের গুঁড়া দিয়ে নাড়তে হবে। ভালোভাবে মিশে গেলে নামিয়ে নিন। এরপর ভালোভাবে মথে ডো তৈরি করে নিন।ডো থেকে ছোট ছোট রুটির মতো তৈরি করে নিন। রুটির মধ্যে নারিকেলের পুর দিয়ে ভাঁজ করে মুখ বন্ধ করে দিন। চাইলে ছাঁচেও তৈরি করতে পারেন।
এবার পিঠাগুলো হাঁড়ি বা স্টিমারে ভাপে দিন। প্রায় ত্রিশ মিনিট সময় লাগতে পারে। সেদ্ধ হয়ে গেলে নামিয়ে নিন। গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু পুলি পিঠা।