হেয়ার প্যাকও চুলের ধরন বুঝে ব্যবহার করতে হয়। এজন্য চুলের ধরন জানা ভীষণ জরুরি।চুলের ধরনভেদে ঘরোয়া উপায়ে তিনটি হেয়ার প্যাক বানানোর পদ্ধতি দেওয়া হলো:
তৈলাক্ত চুলে শ্যাম্পু করার পরদিনই মনে হতে পারে চুলে তেল দিয়ে রেখেছেন। মাথার স্কাল্প এবং চুল তেলতেলে হয়ে যায়। তাই নিচের হেয়ারপ্যাকটি ব্যবহার করলে চুল ঝরঝরে ও নরম হবে।
উপকরণ
মেহেদির গুঁড়া, আদার রস, টি-ট্রি অয়েল, চায়ের লিকার, আপেল সাইডার ভিনেগার।
তৈরির পদ্ধতি
বাটিতে ৩ টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া, ২ টেবিল চামচ আদার রস, ৩ ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল, ২ টেবিল চামচ ঠান্ডা চায়ের লিকার এবং ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এবার মাথার চুল কয়েক ভাগে ভাগ করে স্ক্যাল্পে ও চুলে প্যাকটি লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
সাধারণ চুল অতিরিক্ত তৈলাক্ত বা শুষ্ক হয় না। এই ধরনের চুলে বিশেষ করে কমবেশি সব ধরনের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা যায়। তবে নিচের হেয়ার প্যাকটি খুব ভালো কাজ করবে। এটি চুলের গোড়া মজবুত ও সিল্কি করে চুল পড়া কমাবে।
উপকরণ
নারিকেলের দুধ, অ্যালোভেরা জেল, টকদই, জবার পাতা ও ফুল ।
তৈরির পদ্ধতি
ব্লেন্ডারে ৩ টেবিল চামচ নারিকেলের দুধ, একটি অ্যালোভেরা পাতার ক্বাথ অথবা অ্যালোভেরা জেল ১ টেবিল চামচ, একটি জবা ফুলের পাপড়ি ও পাতা ধুয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এবার ব্লেন্ড করা মিশ্রণের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে চুলের গোড়া এবং পুরো চুলে লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন এরপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
শুষ্ক চুলের ধরন হলো শুষ্ক ও রুক্ষ । এজন্য প্রয়োজন ডিপ কন্ডিশনিং হেয়ার প্যাক।
উপকরণ
মেয়োনিজ, ওটস, কাঁচ দুধ
তৈরির পদ্ধতি
বাটিতে ২ টেবিল চামচ ওটস নিয়ে এতে ২ টেবিল চামচ দুধ মিলিয়ে নিন। এরপর অপেক্ষা করুন ওটস নরম না হওয়া পর্যন্ত। নরম হলে হাত দিয়ে কচলে নিন। এবার এর মধ্যে ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ মেয়োনিজ নিয়ে ভালোভাবে মিশান। হাতের সাহায্যে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
তৈলাক্ত চুলে শ্যাম্পু করার পরদিনই মনে হতে পারে চুলে তেল দিয়ে রেখেছেন। মাথার স্কাল্প এবং চুল তেলতেলে হয়ে যায়। তাই নিচের হেয়ারপ্যাকটি ব্যবহার করলে চুল ঝরঝরে ও নরম হবে।
উপকরণ
মেহেদির গুঁড়া, আদার রস, টি-ট্রি অয়েল, চায়ের লিকার, আপেল সাইডার ভিনেগার।
তৈরির পদ্ধতি
বাটিতে ৩ টেবিল চামচ মেহেদির গুঁড়া, ২ টেবিল চামচ আদার রস, ৩ ফোঁটা টি-ট্রি অয়েল, ২ টেবিল চামচ ঠান্ডা চায়ের লিকার এবং ১ টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এবার মাথার চুল কয়েক ভাগে ভাগ করে স্ক্যাল্পে ও চুলে প্যাকটি লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
সাধারণ চুল অতিরিক্ত তৈলাক্ত বা শুষ্ক হয় না। এই ধরনের চুলে বিশেষ করে কমবেশি সব ধরনের হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা যায়। তবে নিচের হেয়ার প্যাকটি খুব ভালো কাজ করবে। এটি চুলের গোড়া মজবুত ও সিল্কি করে চুল পড়া কমাবে।
উপকরণ
নারিকেলের দুধ, অ্যালোভেরা জেল, টকদই, জবার পাতা ও ফুল ।
তৈরির পদ্ধতি
ব্লেন্ডারে ৩ টেবিল চামচ নারিকেলের দুধ, একটি অ্যালোভেরা পাতার ক্বাথ অথবা অ্যালোভেরা জেল ১ টেবিল চামচ, একটি জবা ফুলের পাপড়ি ও পাতা ধুয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। এবার ব্লেন্ড করা মিশ্রণের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে চুলের গোড়া এবং পুরো চুলে লাগিয়ে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন এরপর শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
শুষ্ক চুলের ধরন হলো শুষ্ক ও রুক্ষ । এজন্য প্রয়োজন ডিপ কন্ডিশনিং হেয়ার প্যাক।
উপকরণ
মেয়োনিজ, ওটস, কাঁচ দুধ
তৈরির পদ্ধতি
বাটিতে ২ টেবিল চামচ ওটস নিয়ে এতে ২ টেবিল চামচ দুধ মিলিয়ে নিন। এরপর অপেক্ষা করুন ওটস নরম না হওয়া পর্যন্ত। নরম হলে হাত দিয়ে কচলে নিন। এবার এর মধ্যে ৩ থেকে ৪ টেবিল চামচ মেয়োনিজ নিয়ে ভালোভাবে মিশান। হাতের সাহায্যে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।