জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে পটুয়াখালী সদর উপজেলা বিএনপির আয়োজনে জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে পটুয়াখালী শহরের শহীদ আলাউদ্দিন শিশুপার্কে নেতাকর্মীদের উল্লাসে বিএনপির জনসমাবেশ জনসমুদ্রে রূপ নেয়।সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে জনসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন: বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের গভর্নর ও কেন্দ্রীয় ওলামাদলের সাবেক মহাসচিব মাওলানা নেছারুল হক।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন: জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ চুন্নু মিয়া, প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব স্নেহাংষু সরকার কুট্টি, বিশেষ বক্তা ছিলেন: জেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক মেয়র মোশতাক আহমেদ পিনু প্রমুখ।সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পটুয়াখালীর বিএনপি অফিস ১৪ বার ভেঙে চুরমার করেছে, এমনকি অফিসের ফ্যানের পাখাগুলোও চুরি করে নিয়ে গেছে।’বক্তারা আরও বলেন, ‘আমরা রাস্তায় নামতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি, সন্তানের খোঁজ নিতে পারিনি, তারপরও জেলার মধ্যে ছিলাম, কিন্তু দেশ থেকে আমাদের কেউ পালিয়ে যাননি। অথচ শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন। দলের সদস্যদের কথা তিনি চিন্তা করেননি।’
এর আগে নেতাকর্মীরা সকাল থেকে শহর এবং সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জনসভাস্থলে উপস্থিত হন। এ সময় কারও হাতে ধানের ছড়া, জিয়াউর রহমানের প্লাকার্ড ছিল। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার প্রতিরূপ সাজিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়ে গোটা শহর মিছিলে মিছিলে আলোড়ন সৃষ্টি করেন।জনসভায় সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, কৃষক দলের নেতাকর্মীসহ দলের সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন: জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ চুন্নু মিয়া, প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব স্নেহাংষু সরকার কুট্টি, বিশেষ বক্তা ছিলেন: জেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক মেয়র মোশতাক আহমেদ পিনু প্রমুখ।সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘গত ১৫ বছরে পটুয়াখালীর বিএনপি অফিস ১৪ বার ভেঙে চুরমার করেছে, এমনকি অফিসের ফ্যানের পাখাগুলোও চুরি করে নিয়ে গেছে।’বক্তারা আরও বলেন, ‘আমরা রাস্তায় নামতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি, সন্তানের খোঁজ নিতে পারিনি, তারপরও জেলার মধ্যে ছিলাম, কিন্তু দেশ থেকে আমাদের কেউ পালিয়ে যাননি। অথচ শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছেন। দলের সদস্যদের কথা তিনি চিন্তা করেননি।’
এর আগে নেতাকর্মীরা সকাল থেকে শহর এবং সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে জনসভাস্থলে উপস্থিত হন। এ সময় কারও হাতে ধানের ছড়া, জিয়াউর রহমানের প্লাকার্ড ছিল। এ ছাড়া খালেদা জিয়ার প্রতিরূপ সাজিয়ে ঢাকঢোল পিটিয়ে গোটা শহর মিছিলে মিছিলে আলোড়ন সৃষ্টি করেন।জনসভায় সদর উপজেলার ১৪টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, কৃষক দলের নেতাকর্মীসহ দলের সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।