বিশ্বজুড়ে বসবাসরত ইহুদি তরুণদের মধ্যে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতি সমর্থন ক্রমশ বাড়ছে। বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ইসরায়েলি বংশোদ্ভূত ইহুদি তরুণদের মধ্যে এই প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সম্প্রতি ইসরায়েলের অভিবাসন ও ইহুদি বিদ্বেষ মনোভাব মোকাবিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক জরিপে উঠে এসেছে এমন চমকপ্রদ তথ্য। মিডল ইস্ট আই এর এক প্রতিবেদনে শনিবার (২৩ নভেম্বর) বিষয়টি তুলে ধরা হয়।
জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ইসরায়েলি বংশোদ্ভূত প্রায় ৩৭ শতাংশ ইহুদি কিশোর-কিশোরী হামাসের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে ৪১.৩০ শতাংশ মার্কিন ইসরায়েলি তরুণ মনে করেন, গাজায় ইসরায়েল আসলে গণহত্যা চালাচ্ছে। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই সমর্থনের হার যথাক্রমে ৭ শতাংশ ও ১০ শতাংশ।
এছাড়া জরিপে আরও দেখা গেছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত ইহুদি তরুণদের ৬৬ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। গাজার বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা তেলআবিবের হত্যাযজ্ঞের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
জরিপের ফলাফলে ইসরায়েলের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইসরায়েলের তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে বসবাস করছেন, তারা মূলধারার ইসরায়েলি সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক মতাদর্শ থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছেন। এর ফলে তাদের চিন্তাধারায় এই পরিবর্তন এসেছে।
এ প্রসঙ্গে গাজায় হামাসের হাতে মুক্তি পাওয়া দুই ইহুদি বন্দির অভিজ্ঞতা উল্লেখ করেছে মিডল ইস্ট আই। প্রায় ১০ মাস আগে তারা হামাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন। এক সাক্ষাৎকারে মা-মেয়ে এই দুজন জানান, বন্দি থাকার সময় হামাস সদস্যদের আচরণে তারা মুগ্ধ হয়েছেন। তাদের নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছিল।
জরিপের এই ফলাফল ইসরায়েলের জন্য নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। তেলআবিবের কৌশলগত বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশ্বজুড়ে ইহুদি সম্প্রদায়ের মধ্যেও ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড নিয়ে বিরোধিতা বাড়ছে, যা ভবিষ্যতে দেশটির রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থানকে প্রভাবিত করতে পারে।
জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ইসরায়েলি বংশোদ্ভূত প্রায় ৩৭ শতাংশ ইহুদি কিশোর-কিশোরী হামাসের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে ৪১.৩০ শতাংশ মার্কিন ইসরায়েলি তরুণ মনে করেন, গাজায় ইসরায়েল আসলে গণহত্যা চালাচ্ছে। অন্যদিকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই সমর্থনের হার যথাক্রমে ৭ শতাংশ ও ১০ শতাংশ।
এছাড়া জরিপে আরও দেখা গেছে, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে বসবাসরত ইহুদি তরুণদের ৬৬ শতাংশ ফিলিস্তিনিদের প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। গাজার বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা তেলআবিবের হত্যাযজ্ঞের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
জরিপের ফলাফলে ইসরায়েলের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ইসরায়েলের তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে যারা দীর্ঘদিন ধরে বিদেশে বসবাস করছেন, তারা মূলধারার ইসরায়েলি সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক মতাদর্শ থেকে ক্রমশ দূরে সরে যাচ্ছেন। এর ফলে তাদের চিন্তাধারায় এই পরিবর্তন এসেছে।
এ প্রসঙ্গে গাজায় হামাসের হাতে মুক্তি পাওয়া দুই ইহুদি বন্দির অভিজ্ঞতা উল্লেখ করেছে মিডল ইস্ট আই। প্রায় ১০ মাস আগে তারা হামাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন। এক সাক্ষাৎকারে মা-মেয়ে এই দুজন জানান, বন্দি থাকার সময় হামাস সদস্যদের আচরণে তারা মুগ্ধ হয়েছেন। তাদের নিরাপত্তা ও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছিল।
জরিপের এই ফলাফল ইসরায়েলের জন্য নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। তেলআবিবের কৌশলগত বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশ্বজুড়ে ইহুদি সম্প্রদায়ের মধ্যেও ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড নিয়ে বিরোধিতা বাড়ছে, যা ভবিষ্যতে দেশটির রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থানকে প্রভাবিত করতে পারে।