যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মার্কিন-ইহুদি তরুণদের ৩৭ শতাংশ ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের সমর্থক। ইসরায়েলের প্রবাসীকল্যাণ ও ইহুদিবিদ্বেষ মোকাবিলা-বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত এক জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপে দেখা গেছে, ‘আমি হামাসের প্রতি সহানুভূতিশীল’—এ বক্তব্যের প্রতি ৩৬.৭ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ সমর্থন জানিয়েছেন। তবে, এই সংখ্যার তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বসবাসকারী ইহুদি তরুণদের মধ্যে সমর্থনের হার ৭ শতাংশ।
এছাড়া, জরিপে অংশগ্রহণকারী ৪১.৩ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ একমত হয়েছেন যে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বসবাসকারী ইহুদি তরুণদের মধ্যে এই মতামত রেখেছেন ১০ শতাংশ।
তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হলো, ৬৬ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।
এই জরিপে আরও উঠে এসেছে যে, ৮৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বলেছে, ‘একটি ইহুদি রাষ্ট্র’ হিসেবে ইসরায়েলের টিকে থাকার অধিকার রয়েছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালায়, যাতে ১২০০ জন নিহত হন এবং দুই শতাধিক ব্যক্তিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল গাজায় হামলা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ কেড়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।
জরিপে দেখা গেছে, ‘আমি হামাসের প্রতি সহানুভূতিশীল’—এ বক্তব্যের প্রতি ৩৬.৭ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ সমর্থন জানিয়েছেন। তবে, এই সংখ্যার তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বসবাসকারী ইহুদি তরুণদের মধ্যে সমর্থনের হার ৭ শতাংশ।
এছাড়া, জরিপে অংশগ্রহণকারী ৪১.৩ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ একমত হয়েছেন যে, ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে বসবাসকারী ইহুদি তরুণদের মধ্যে এই মতামত রেখেছেন ১০ শতাংশ।
তবে সবচেয়ে বিস্ময়কর তথ্য হলো, ৬৬ শতাংশ মার্কিন-ইহুদি তরুণ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করেছেন।
এই জরিপে আরও উঠে এসেছে যে, ৮৪ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বলেছে, ‘একটি ইহুদি রাষ্ট্র’ হিসেবে ইসরায়েলের টিকে থাকার অধিকার রয়েছে।
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালায়, যাতে ১২০০ জন নিহত হন এবং দুই শতাধিক ব্যক্তিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। এর প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল গাজায় হামলা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণ কেড়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, নিহতদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু।