টানা পাঁচ ম্যাচে পরাজয়ের পর ম্যানচেস্টার সিটি এখন লজ্জাজনক অবস্থায় পড়েছে। পেপ গার্দিওলার শিষ্যদের এই দুর্দশা অনেক ফুটবল ভক্তদের কাছে অবিশ্বাস্য মনে হয়েছে। অক্টোবরে ইএফএল কাপে টটেনহ্যামের কাছে হার দিয়ে তাদের সমস্যা শুরু হয়েছিল, এবং কাল রাতে ঠিক সেই টটেনহ্যামের কাছে ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত হয়ে তারা আবার সেই একই দলের কাছে হেরে গেল।
এই পরাজয়ের ফলে, লিগে শীর্ষে থাকা লিভারপুলের সঙ্গে সিটির পয়েন্টের ব্যবধান বেড়ে পাঁচ পয়েন্টে পৌঁছেছে। শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাতে সিটির নিজ মাঠ, ইতিহাদ স্টেডিয়ামে টটেনহ্যাম হটস্পার জয়ের জন্য জেমস ম্যাডিসনের দুই গোল, পেদ্রো পোরো এবং ব্রেনান জনসনের একটি করে গোল করে মোট ৪ গোল করেছে।
ম্যাচের শুরু থেকেই টটেনহ্যাম আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে। ১৩তম মিনিটে ডেজান কুলুসেভস্কির ক্রসে প্রথম গোলটি করেন ম্যাডিসন, এবং ২০তম মিনিটে চিপ শটে সিটি গোলরক্ষক এডারসনকে পরাস্ত করে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন তিনি।
প্রথমার্ধে দুই গোলে এগিয়ে থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে আরও একটি গোল করে ব্যবধান ৩-০ করে দেন পেদ্রো পোরো। অতিরিক্ত সময়ে ব্রেনান জনসনের গোল সিটির আরও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দেয় এবং ম্যাচের শেষমেষ সিটি ৪-০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়।
এদিন সিটির রক্ষণভাগ ছিল পুরোপুরি দিশেহারা। জন স্টোনস ও মানুয়েল আকানজি টটেনহ্যামের আক্রমণের বিপক্ষে কোন জবাবই দিতে পারেননি।
এই হারের পর, সিটি নিজেদের মাঠে ৫২ ম্যাচে অপরাজিত থাকার পর প্রথমবারের মতো হারের মুখ দেখলো। তবে, প্রিমিয়ার লিগে তাদের অবস্থান এখনও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
এই পরাজয়ের ফলে, লিগে শীর্ষে থাকা লিভারপুলের সঙ্গে সিটির পয়েন্টের ব্যবধান বেড়ে পাঁচ পয়েন্টে পৌঁছেছে। শনিবার (২৩ নভেম্বর) রাতে সিটির নিজ মাঠ, ইতিহাদ স্টেডিয়ামে টটেনহ্যাম হটস্পার জয়ের জন্য জেমস ম্যাডিসনের দুই গোল, পেদ্রো পোরো এবং ব্রেনান জনসনের একটি করে গোল করে মোট ৪ গোল করেছে।
ম্যাচের শুরু থেকেই টটেনহ্যাম আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে। ১৩তম মিনিটে ডেজান কুলুসেভস্কির ক্রসে প্রথম গোলটি করেন ম্যাডিসন, এবং ২০তম মিনিটে চিপ শটে সিটি গোলরক্ষক এডারসনকে পরাস্ত করে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন তিনি।
প্রথমার্ধে দুই গোলে এগিয়ে থাকার পর দ্বিতীয়ার্ধে আরও একটি গোল করে ব্যবধান ৩-০ করে দেন পেদ্রো পোরো। অতিরিক্ত সময়ে ব্রেনান জনসনের গোল সিটির আরও বড় বিপর্যয়ের ইঙ্গিত দেয় এবং ম্যাচের শেষমেষ সিটি ৪-০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়।
এদিন সিটির রক্ষণভাগ ছিল পুরোপুরি দিশেহারা। জন স্টোনস ও মানুয়েল আকানজি টটেনহ্যামের আক্রমণের বিপক্ষে কোন জবাবই দিতে পারেননি।
এই হারের পর, সিটি নিজেদের মাঠে ৫২ ম্যাচে অপরাজিত থাকার পর প্রথমবারের মতো হারের মুখ দেখলো। তবে, প্রিমিয়ার লিগে তাদের অবস্থান এখনও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।