ঘুম তাড়াতে বা ক্লান্ত শরীরকে এক নিমেষে চাঙা করতে বিশ্বজুড়ে তুমুল জনপ্রিয় পানীয় কফি। ধোঁয়া ওঠা এক কাপ কফি যেমন আপনাকে সতেজ করে তুলতে পারে, তেমনি ঠান্ডা এক গ্লাস কফি আপনার মনকে জুড়িয়ে দিতে পারে।নানা দেশে আছে নানা জাতের কফি। কফি পানের ধরনেও রয়েছে বৈচিত্র্য। কেউ ঘন-কড়া দুধ ও চিনিবিহীন ছোট্ট এক কাপ কফি খেতে ভালোবাসেন; কেউ আবার দুধ ও চিনি মিশিয়ে আয়েশ করে বড়সড় কফির মগে চুমুক দেন। এ দুটোর মাঝখানে আছে আরও নানা ধরন।কফির দামেও রয়েছে নানা পার্থক্য। কখনো স্বাদ-গুণ-মান ভেদে কফির দাম নির্ধারিত হয়। কখনো দেশ ভেদে। কখনো কখনো উৎপাদনকারী কোম্পানি বা পরিবেশনকারী কোম্পানির নাম ভেদেও কফির দামে হেরফের হয়।
কিন্তু স্কটল্যান্ডে একটি দুগ্ধ খামারে বিক্রি করা দুধ-চিনি মেশানো একটি সাধারণ মানের কফির দাম দিতে গিয়ে যখন দেখবেন পকেট থেকে ৪১ হাজার টাকার বেশি (৩৪৪ মার্কিন ডলার) বেরিয়ে যাচ্ছে, তখন আপনার মন খারাপ হতে পারে। কিন্তু যখন দেখবেন কফির সঙ্গে ওই খামারের একটি শেয়ারের মালিকও আপনি হচ্ছেন, তখন সে মন খারাপ নিশ্চয়ই উবে যাবে।তহবিল সংগ্রহ করতে মোসগিল অর্গানিক ডেইরি এ উদ্যোগ নিয়েছে। খামারের মালিক ব্রাইস কানিংহাম নিজেও তাঁর খামারের কফির উচ্চ মূল্যের বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন।ব্রাইস বলেছেন, যুক্তরাজ্যে একটি সাধারণ সাদা কফির তুলনায় এই কফির দাম প্রায় ৮০ গুণ বেশি। কিন্তু এটা শুধু দারুণ এক কাপ কফি পানের চেয়ে বেশি কিছু।
দুগ্ধ খামারের ভবিষ্যৎ রক্ষায় তাঁর এই উদ্যোগ বলেও জানান ব্রাইস।এ বছর এপ্রিলে টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি কফি বিক্রি করে কফি বার ‘শট লন্ডন’। নগরীর অভিজাত এলাকা মেফেয়ার এবং মেরিলেবোনে তাদের কফি বার রয়েছে। সেখানে একটি সাদা কফির দাম ২৬৫ পাউন্ড (প্রায় ৪০ হাজার টাকা)। জাপানের ওকিনাওয়া থেকে আনা একধরনের বিরল কফি বীজ থেকে ওই কফি তৈরি করা হয়।নিজের দুগ্ধ খামার বাঁচাতে তিন লাখ পাউন্ড জোগাড় করার চেষ্টা করছেন কানিংহাম। কফি
নিয়ে এ উদ্যোগ শুরুর আগেই ছোট বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অর্থ তিনি তুলে ফেলেছেন। তিনি ৯ লাখ পাউন্ড ঋণ পাওয়ার চেষ্টাও করছেন।
কিন্তু স্কটল্যান্ডে একটি দুগ্ধ খামারে বিক্রি করা দুধ-চিনি মেশানো একটি সাধারণ মানের কফির দাম দিতে গিয়ে যখন দেখবেন পকেট থেকে ৪১ হাজার টাকার বেশি (৩৪৪ মার্কিন ডলার) বেরিয়ে যাচ্ছে, তখন আপনার মন খারাপ হতে পারে। কিন্তু যখন দেখবেন কফির সঙ্গে ওই খামারের একটি শেয়ারের মালিকও আপনি হচ্ছেন, তখন সে মন খারাপ নিশ্চয়ই উবে যাবে।তহবিল সংগ্রহ করতে মোসগিল অর্গানিক ডেইরি এ উদ্যোগ নিয়েছে। খামারের মালিক ব্রাইস কানিংহাম নিজেও তাঁর খামারের কফির উচ্চ মূল্যের বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছেন।ব্রাইস বলেছেন, যুক্তরাজ্যে একটি সাধারণ সাদা কফির তুলনায় এই কফির দাম প্রায় ৮০ গুণ বেশি। কিন্তু এটা শুধু দারুণ এক কাপ কফি পানের চেয়ে বেশি কিছু।
দুগ্ধ খামারের ভবিষ্যৎ রক্ষায় তাঁর এই উদ্যোগ বলেও জানান ব্রাইস।এ বছর এপ্রিলে টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে দামি কফি বিক্রি করে কফি বার ‘শট লন্ডন’। নগরীর অভিজাত এলাকা মেফেয়ার এবং মেরিলেবোনে তাদের কফি বার রয়েছে। সেখানে একটি সাদা কফির দাম ২৬৫ পাউন্ড (প্রায় ৪০ হাজার টাকা)। জাপানের ওকিনাওয়া থেকে আনা একধরনের বিরল কফি বীজ থেকে ওই কফি তৈরি করা হয়।নিজের দুগ্ধ খামার বাঁচাতে তিন লাখ পাউন্ড জোগাড় করার চেষ্টা করছেন কানিংহাম। কফি
নিয়ে এ উদ্যোগ শুরুর আগেই ছোট বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এক-তৃতীয়াংশের বেশি অর্থ তিনি তুলে ফেলেছেন। তিনি ৯ লাখ পাউন্ড ঋণ পাওয়ার চেষ্টাও করছেন।