রাজধানীর ফুটপাতগুলো পথচারীদের চলাচলের জন্য হলেও বর্তমানে বেশিরভাগই চলে গেছে দোকানপাটের দখলে। মিরপুর ১০ নম্বর থেকে শুরু করে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় ফুটপাতের চিত্র একই রকম। ২-৩ স্তরে বসানো দোকানের কারণে পথচারীদের পা ফেলার জায়গাটুকুও নেই।
অনেক জায়গায় ফুটপাত ছাড়িয়ে দোকানের বহর উঠে গেছে মূল সড়কে, যা ব্যস্ত সড়কগুলোকে আরও সংকুচিত করে ফেলছে। এ অবস্থায় নগরবাসীকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় হাঁটতে বাধ্য হতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও।
ফুটপাতে দোকান বসানোর বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা হলে তারা ফুটপাত ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাবেন। কিন্তু কার্যত এখন পর্যন্ত দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায়নি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেছেন, "পরিবর্তিত সময়ে পরিস্থিতি ভিন্ন রকমের ছিল। তবে আমরা এখন এই সমস্যাগুলো সমাধানের কথা ভাবছি। আশা করি, অবৈধ দখলদাররাও আমাদের সহায়তা করবে।"
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা আকাশচুম্বী। নগরবাসীর দাবি, দ্রুতই ফুটপাতগুলো দখলমুক্ত করে তাদের হাঁটার উপযোগী করে তোলা হোক।
অনেক জায়গায় ফুটপাত ছাড়িয়ে দোকানের বহর উঠে গেছে মূল সড়কে, যা ব্যস্ত সড়কগুলোকে আরও সংকুচিত করে ফেলছে। এ অবস্থায় নগরবাসীকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় হাঁটতে বাধ্য হতে হচ্ছে। এতে বাড়ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও।
ফুটপাতে দোকান বসানোর বিষয়ে ব্যবসায়ীরা বলছেন, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করা হলে তারা ফুটপাত ছেড়ে অন্য জায়গায় চলে যাবেন। কিন্তু কার্যত এখন পর্যন্ত দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায়নি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান এ প্রসঙ্গে বলেছেন, "পরিবর্তিত সময়ে পরিস্থিতি ভিন্ন রকমের ছিল। তবে আমরা এখন এই সমস্যাগুলো সমাধানের কথা ভাবছি। আশা করি, অবৈধ দখলদাররাও আমাদের সহায়তা করবে।"
প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা আকাশচুম্বী। নগরবাসীর দাবি, দ্রুতই ফুটপাতগুলো দখলমুক্ত করে তাদের হাঁটার উপযোগী করে তোলা হোক।