যমুনা নদীর বুকে নবনির্মিত দেশের দীর্ঘতম রেল সেতু, বঙ্গবন্ধু রেল সেতু দিয়ে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার এবং ২৭ নভেম্বর বুধবারের মধ্যে আপ ও ডাউন লাইনে দুটি ট্রায়াল ট্রেন দিয়ে এই পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল অনুষ্ঠিত হবে।
প্রকল্প পরিচালক মাসুদুর রহমান জানান, মঙ্গলবার সকালে সাড়ে ৯টায় সিরাজগঞ্জ প্রান্ত থেকে একটি এবং টাঙ্গাইল প্রান্ত থেকে একটি ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা হয়। প্রথমে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার, পরে ২০ কিলোমিটার এবং শেষে ৪০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলানো হয়। পরীক্ষার সময় সেতুতে কোনো ত্রুটি বা বিচ্যুতি পাওয়া যায়নি। প্রকল্পের দেশি ও জাপানি প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবারও বিভিন্ন গতিতে সেতু দিয়ে ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা হবে। সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৫ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝিতে সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে বলে জানানো হয়।
৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রেল সেতু দেশের longest এবং প্রথম ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজ সেতু। মোট ৫০টি পিলারের ওপর ৪৯টি স্প্যান নির্মিত হয়েছে। এই রেল সেতু প্রকল্পটি জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে জাইকা, যার প্রকল্প ব্যয় প্রায় ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা।
প্রকল্প পরিচালক মাসুদুর রহমান জানান, মঙ্গলবার সকালে সাড়ে ৯টায় সিরাজগঞ্জ প্রান্ত থেকে একটি এবং টাঙ্গাইল প্রান্ত থেকে একটি ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা হয়। প্রথমে ঘণ্টায় ১০ কিলোমিটার, পরে ২০ কিলোমিটার এবং শেষে ৪০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলানো হয়। পরীক্ষার সময় সেতুতে কোনো ত্রুটি বা বিচ্যুতি পাওয়া যায়নি। প্রকল্পের দেশি ও জাপানি প্রকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন।
বুধবারও বিভিন্ন গতিতে সেতু দিয়ে ট্রেন চালিয়ে পরীক্ষা করা হবে। সব কিছু ঠিক থাকলে ২০২৫ সালের জানুয়ারির মাঝামাঝিতে সেতুটি ট্রেন চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে বলে জানানো হয়।
৪.৮ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এই রেল সেতু দেশের longest এবং প্রথম ডাবল ট্রাকের ডুয়েল গেজ সেতু। মোট ৫০টি পিলারের ওপর ৪৯টি স্প্যান নির্মিত হয়েছে। এই রেল সেতু প্রকল্পটি জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়ন করছে জাইকা, যার প্রকল্প ব্যয় প্রায় ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি টাকা।